করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সচিন তেন্ডুলকর। তিনি নিজেই এই খবর জানিয়েছেন। বলেছেন যে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। সরকার প্রদত্ত সুরক্ষা বিধি মেনে তিনি হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন বলেও জানিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার। তবু কিংবদন্তি ক্রিকেটারকে নিয়ে চিন্তিত ক্রিকেট বিশ্ব। তাই সচিনের সুস্থতা কামনায় সামিল হয়েছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার থেকে ক্রিকেট প্রেমীরা।
টুইট করে নিজের অসুস্থতার খবর জানিয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর। তাঁরই বিবৃতি রি-টুইট করে মাস্টার ব্লাস্টারের সুস্থতা কামনা করেছেন দেশের প্রাক্তন অফ স্পিনার হরভজন সিং।
Get well soon paji 🙏🙏 https://t.co/M8dL2PhH8S
— Harbhajan Turbanator (@harbhajan_singh) March 27, 2021
সচিন তেন্ডুলকরের সুস্থতা কামনা করেছে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় নেতৃত্বাধীন বিসিসিআই। তাদের আশা দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন মাস্টার ব্লাস্টার।
Best wishes for a very swift recovery. https://t.co/swZy9u9ezz
— BCCI (@BCCI) March 27, 2021
সুদূর পাকিস্তান থেকে সচিন তেন্ডুলকরের সুস্থতা কামনা করেছেন ক্রিকেট অনুগামী প্রবাদপ্রতিম চাচা। মাস্টার ব্লাস্টারের হয়ে প্রার্থনায় সামিল হয়েছেন অসংখ্য ক্রিকেট অনুগামী।
Wish @sachin_rt a speedy recovery. Get well soon Champ. Love from Pakistan #SachinTendulkar https://t.co/msyUF36A7l
— Chacha Cricket (@chachacricketpk) March 27, 2021
শনিবার সকালে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় সচিন তেন্ডুলকরের এক পোস্ট। যেখানে তিনি নিজেই নিজের করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর জানান। বলেন যে মৃদু লক্ষণ অনুভূত হতেই তিনি নিজের কোভিড ১৯ টেস্ট করান। টেস্ট রিপোর্ট পজিটিভ আসতেই তিনি পরিবারের থেকে নিজেকে আলাদা করে রেখেছেন বলে জানিয়েছেন কিংবদন্তি। তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের কেউ করোনা আক্রান্ত নন বলেও জানিয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর। যে সকল স্বাস্থ্য কর্মী এই কঠিন সময়ে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রাক্তন ক্রিকেটার। দেশবাসীকে সুস্থ থাকার আবেদনও জানিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার।
Concerned to know about #SachinTendulkar being tested positive for #COVID19. Wishing him a speedy recovery and praying for a long life. Recovery ki Straight Drive maro...
— Vedant Birla (@birla_vedant) March 27, 2021
উল্লেখ্য করোনা ভাইরাসের নতুন ঢেউ আছড়ে পড়েছে মহারাষ্ট্রে। সে রাজ্যে প্রায় দেড় লক্ষ মানুষ নতুন করে কোভিড ১৯-এ আক্রান্ত হয়েছেন। প্রাণ হারিয়েছেন বহু। মুম্বইতে অতিমারীর প্রভাব সবচেয়ে বেশি বলে জানানো হয়েছে।