কলকাতা: গরম পড়তেই ছোট থেকে বড়ো সকলের একটাই সমস্যা- কী পোশাক পরলে আরাম পাওয়া যাবে। যারা অফিস যান বা বাইরে বেরোন নানা কাজে আবার বাচ্চারা যারা পড়তে যায় বা স্কুল যায় তারা সকলেই ঘেমে-নেয়ে একসার হয়ে ফেরেন বাড়ি।
তবে সঠিক পোশাক পরলে এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে। তাই জন্যে বেশিরভাগ মানুষই বলেন যে গরমকালে সুতির পোশাকই ভালো। আমাদের দেশ মূলত গ্রীষ্ম প্রধান দেশ। তাই বছরের বিশেষ তিনটি মাস বাদ দিলে বাকি ৯ মাসই প্রায় রোদের মুখোমুখি হতে হয় আমাদের। সেক্ষেত্রে ছেলে হোক বা মেয়ে, ছোট হোক বা বয়স্ক- সঠিক পোশাক নির্বাচন খুবই দরকারি সুস্থ থাকার জন্যে। কিন্তু কেন জোর দেওয়া হয় সুতির পোশাক পরার ক্ষেত্রে? জানুন সেই কারণ এই লেখায়।
শরীরে ভালো মতো বাতাস চলাচল করতে সাহায্য করে সুতির পোশাক। কারণ সুতির কাপড় খুবা নরম হয়ে থাকে। ফলের দীর্ঘ সময় পরে থাকার জন্যে সুতিই ভালো ও স্বাচ্ছন্দ্যময়। এছাড়া গরমে অনেকেই অত্যাধিক মাত্রায় ঘামতে থাকে। সুতির পোশাক এই ঘাম সহজে শুষে নিতে পারে। তা ছাড়া প্রাকৃতিক তন্তুর থেকে এই পোশাক তৈরি করা হয় বলে তা খুব মসৃন হওয়ায় শরীরের কোনো অংশে অস্বস্তি হয় না।
আবার আর একটি জৈব রাসায়নিক কারণও রয়েছে এই পোশাক পরার জন্যে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ঘামের থেকে যে বিশ্রী গন্ধ সৃষ্টি হয় সেই গন্ধের জন্য আসলে দায়ী কিছু ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণু। কোরাইনেব্যাকটেরিয়াম বা মাইক্রোকক্কাই এর মধ্যে অন্যতম। এরা সাধারণত বগলের নিচে বা ত্বকের ভাঁজেই লুকিয়ে থাকে এবং ঘামের মধ্যে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যামোইনো অ্যাসিড ও হরমোনগুলোকে ভেঙে ছোট ছোট রাসায়নিক উপাদানে পরিণত করে। আর এই জৈব রাসায়নিক উপাদানগুলোই শরীরে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে খুব তাড়াতাড়ি। সুতির কাপড় পরলে এসব জীবাণু বৃদ্ধির হার কমে যায়। তাই এই গরমে আপনিও হালকা রঙের সুতির পোশাক পছন্দ করুন।
ছেলেদের এবারের অফিসের ফ্যাশনে থাকুক এই সুতির পোশাক। রইলো একটি লিংক। ক্লিক করে বেছে নিন আপনার পছন্দের পোশাকটি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.