মুম্বই : বলিউড হার্টথ্রব অভিনেতা রণবীর কাপুর সম্পূর্ণ সুস্থ। করোনা সংক্রমণ থেকে সেরে উঠেছেন তিনি। তাঁর সাম্প্রতিক টেস্ট রিপোর্ট করোনা নেগেটিভ। বৃহস্পতিবার এই তথ্য দিয়েছেন রণবীর কাপুরের কাকা ও বর্ষীয়ান অভিনেতা রণধীর কাপুর।
৯ই মার্চ রণবীরের মা অভিনেত্রী নীতু কাপুর জানিয়েছিলেন তাঁর পু্ত্র রণবীরের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর। সেই খবরে বেশ উদ্বেগে ছিলেন রণবীরের ফ্যানেরা। তবে উদ্বেগের অবসান। কাপুর পরিবার সূত্রে খবর ভালো রয়েছেন রণবীর। নিজের কাজে খুব দ্রুত ফিরবেন তিনি। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে রণধীর কাপুর জানিয়েছেন বেশ কিছু তথ্য।
পিটিআই সূত্রে খবর রণধীর কাপুর নিজে রণবীরের সঙ্গে দেখা করেছেন। তাঁর টেস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। রণবীর এখন সম্পূর্ণ সুস্থ। ৯ই মার্চ একটি ওয়েব পোর্টালকে দেওয়া সাক্ষাতকারে রণবীরের কাকা রণধীর কাপুর রণবীরের করোনা হওয়ার খবর শেয়ার করেন। পরে রণবীর কাপুরের মা নীতু কাপুরও নিজের ইনস্টাগ্রামে এই তথ্য দেন। তিনি জানান, ফ্যানেদের উদ্বেগের জন্য ও শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ।
করোনা আক্রান্ত হওয়ার পরে হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন রণবীর। করোনা বিধি মেনে সবরকম শারীরিক পরীক্ষা করা হয় তাঁর। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল বলে জানানো হয়। নিজের যাবতীয় কাজ বন্ধ রাখেন তিনি।
মাস কয়েক আগেই করোনা আক্রান্ত হন রণবীর কাপুরের মা নীতু কাপুর। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার হ্যান্ডেলে অসুস্থতার কথা নিজেই জানিয়েছিলেন নীতু। জানা গিয়েছিল বর্তমান প্রজেক্ট যুগ যুগ জিও শ্যুটিং করতে গিয়েই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন এই বর্ষীয়ান অভিনেত্রী। পরে সুস্থ হয়ে ফের কাজে যোগ দেন তিনি।
উল্লেখ্য বর্তমানে বেশ কয়েকটি প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন রণবীর। আলিয়া ভাটের সঙ্গে ব্রহ্মাস্ত্র ছবির শুটিং করছেন তিনি। এই ছবিতে রয়েছে রণবীর, আলিয়া, অমিতাভ বচ্চন, মৌনি রায়। রণবীর কাপুরের পরবর্তী ছবি শমসেরার শুটিং শুরু হওয়ার কথা। এই ছবিতে রয়েছেন বাণী কাপুর, সঞ্জয় দত্ত। এছাড়াও তাঁর হাতে রয়েছে লব-রঞ্জনের প্রজেক্ট, যার নাম এখনও ঠিক হয়নি। তবে ছবিতে রণবীরের বিপরীতে কাজ করবেন শ্রদ্ধা কাপুর। এই প্রথম সিলভার স্ক্রিনে একসাথে দেখা যাবে রণবীর-শ্রদ্ধাকে। আরও বেশ কয়েকটি ছবির কাজ, রয়েছে ডাবিংয়ের কাজও। রণবীর কাপুরের অসুস্থতার ফলে সেই সব প্রজেক্ট থমকে ছিল এতদিন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.