নয়াদিল্লি: অসুস্থ রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। শুক্রবার সকালে হঠাৎই অসুস্থতা বোধ করতে থাকেন রাষ্ট্রপতি। তাঁর বুকে যন্ত্রণা হচ্ছিল। সময় নষ্ট না করে দ্রুত রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে দিল্লির সেনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক কিছু পরীক্ষার পর হাসপাতালে ভর্তি নিয়ে নেওয়া হয় রাষ্ট্রপতিকে। তাঁকে কড়া পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকরা। তবে আপাতত রাষ্ট্রপতির শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে।
শুক্রবার সকালে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। দিল্লির সেনা হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি বুকে ব্যথা অনুভব করছিলেন। তাই তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ধাপে-ধাপে হাসপাতালে রুটিন কয়েকি স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হবে রাষ্ট্রপতির। এদিন সকালে রুটিন কিছু পরীক্ষা করাতেই হাসপাতালে গিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি। হাসপাতালেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন রাষ্ট্রপতি। তাঁকে ভর্তি রেখে চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দিল্লির সেনা হাসপাতাল সূত্রে আরও জানানো হয়েছে, তিনি রুটিন চেক আপের মধ্যে আছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। তবে কেন আচমকা তাঁর শারীরিক ওই অসুস্থতা তা এখনও জানা যায়নি। রাষ্ট্রপতির মেডিক্যাল বুলেটিনে বলা হয়েছে, ৭৫ বছর বয়সী রাষ্ট্রপতির অসুস্থতা নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে। এদিকে, রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের অসুস্থতার খবরে নানা মহলে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। দেশের তাবড় রাজনীতিবিদরা রাষ্ট্রপতির শারীরিক পরিস্থিতির খোঁজ নিচ্ছেন। প্রত্যেকেই তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। টুইটে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে অনেকে নানা মন্তব্য লিখেছেন।
অন্যদিকে, রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে জানানো হয়েছে, উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। রুটিন চেকআপ এবং কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রাষ্ট্রপতির শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে কোনও উদ্বেগের কারণ নেই। কয়েকদিন আগেই করোনা টিকার প্রথম ডোজটি নিয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। করোনা টিকার প্রথম ডোজটি নেওয়ার পরেই তাঁর বুকে ব্যথা অনুভব হওয়া নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে, চলছে জল্পনা।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.