ভারতের গ্রাহকদের জন্য মিউজিক অ্যাপ স্পোটিফাই এনেছে এক নতুন ফিচার। স্পোটিফাই ডেক্সটপ এবং ওয়েব গ্রাহকদের জন্য একটি নতুন আকার রোল আউট করেছে। এই নতুন আকার গ্রাহকদের স্পোটিফাই ব্যবহারে আরও আকর্ষনীয় করবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এর আগে স্পটিফাই তাদের অ্যাপে ভারতের বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষা সংযুক্ত করেছে গ্রাহকদের সুবিধার কারণে। ফের আকবার এই মিউজিক অ্যাপ গ্রারহকদের কথা ভেবে ওয়েবের জন্য নতুন আকার যোগ করেছে। ওয়েব এবং ডেকস্টপের গ্রাহকদের এই নতুন ফিচারে অনুসন্ধান বারটি থাকছে নেভিগেশন পেজের বাম দিকে। এর পাশাপাশি এই নতুন ফিচারে গ্রাহকরা পাবে বিভিন্ন সহজ প্লে লিস্ট তৈরি করতে এবং গানের ট্রেক যোগ ও মুছে ফেলতে। এই নতুন ফিচারে ভারতীয় ওয়েব ব্যবহারকারীরা গ্রহণ করতে পারবে সিঙ্ক গানের কথা। নতুন ডিজাইনটি এক মাস যাবৎ সমস্ত মানুষের মতামত নিয়ে পরীক্ষা করে চালু করেছে স্পোটিফাই।
মিউজিক অ্যাপের এই সংস্থাটি জানিয়েছে ডেস্কটপ এবং ওয়েবের জন্য নতুন ফিচারের ডিজাইন ও বৈশিষ্ট্যগুলি ভারতে চালু করা হয়েছে, এবং আগামী কিছু সপ্তাহের মধ্যে বিশ্ববাজারে তা প্রকাশ করা হতে পারে। ভারতে মোবাইলে স্পোটিফাই ব্যবহারকারী এখন থেকে সিঙ্ক গানের কথা অ্যাক্সেস করতে পারবে। ওয়েবে চালু করা স্পটিফাই এর নতুন ডিজাইনগুলি ফোনের ব্যাবহারকারীদের জন্য আনা হবে আপডেটের মাধ্যমে।
নতুন ডিজাইন হওয়া স্পোটিফাই এখন নিয়ন্ত্রণ করাও অনেক সহজ হয়েছে। নতুন ফিচারে অনুসন্ধানের জায়গাটি নেভিগেশন পেজের বামদিকে রাখা হয়েছে। এর পাশাপাশি গ্রাহক চাইলে নিজেদের প্রোফাইল পেজে বর্ননা লিখতে, ছবি আপলোড করতে, গানের ট্রেকগুলি টেনে আনতে ও মুছে ফেলতে পারবে। নতুন ফিচারে গ্রাহকরা অনুসন্ধান বারেগিয়ে নতুন গান ও নতুন পডকাস্ট খুঁজতে পারবে।
স্পটিফাই এর প্রিমিয়াম ব্যবহারকারী এই নতুন ফিচারের ফলে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ থাকলেও গান এবং পডকাস্ট শোনা এবং ডাউনলোড করতে পারবে। অ্যাপের পাশাপাশি ডেক্সটপ ব্যবহারকারীড়রাও এখন থেকে পছন্দের গান ডাউনলোড করতে পারবে স্পোটিফাইও থেকে। স্পোটিফাইয়ের ১ দিনের জন্য প্রিমিয়ামের জন্য গ্রাহককে ৭ টাকা এবং এক সপ্তাহের জন্য ২৫ টাকা দিতে হবে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.