পুণে: বিরাট কোহলির মুকুটে যোগ হল আরও একটি পালক৷ ওয়ান ডে ক্রিকেটে রানের নিরিখে পঞ্চম সর্বোচ্চ রানের মালিক হলেন ক্যাপ্টেন কোহলি৷ টপকে গেলেন প্রাক্তন প্রোটিয়া অধিনায়ক গ্রেম স্মিথকে৷ শুক্রবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত ৬৬ রানের পথে এই নজির গড়েন বিরাট৷

শুক্রবার মহারাষ্ট্রে ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ওয়ান ডে ক্যাপ্টেন হিসেবে রানের নিরিখে এদিন স্মিথকে টপকে যান কোহলি৷ সেই সঙ্গে ওয়ান ডে ক্রিকেটে অধিনায়ক হিসেবে পঞ্চম সর্বাধিক রানের মালিক হলেন বিরাট৷ ৬৬ রান করার পথে স্মিথের ৫৪১৬ রান টপকে যান কোহলি৷ শুধু তাই নয়, স্মিথের থেকে ৫৬টি ওয়ান ডে ম্যাচ কম খেলে এই নজির গড়েন ক্যাপ্টেন বিরাট৷ স্মিথ করেছিলেন ১৫০ ম্যাচে৷ কিন্তু ক্যাপ্টেন হিসেবে কোহলি করেন মাত্র ৯৪ ম্যাচে৷ এদিন ইনিংসের ২৪তম ওভারে মাইলস্টোনে পৌঁছন কোহলি৷

ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম ম্যাচেও হাফ-সেঞ্চুরি এসেছিল বিরাটের ব্যাট থেকে৷ এদিনও হাফ-সেঞ্চুরি করেন ভারত অধিনায়ক৷ দারুণ ব্যাটিং করেও সেঞ্চুরি মিস করেন কোহলি৷ ব্যক্তিগত ৬৬ রানে আদিল রশিদের শিকার হন৷ তবে এদিন ব্যাট হাতে নামার আগে স্মিথের থেকে ৪১ রান দূরে ছিলেন কোহলি৷ কিন্তু সহজেই প্রাক্তন প্রোটিয়া অধিনায়ককে টপকে যান তিনি৷

ওয়ান ডে ক্যাপ্টেন হিসেবে সর্বোচ্চ রানের মালিক প্রাক্তন অজি ক্যাপ্টেন রিকি পন্টিংয়ের৷ ২৩৪টি ম্যাচে নেতৃত্বে দিয়ে ৮৪৯৭ রান করেছেন পন্টিং৷ তার পরেই রয়েছেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক তথা বিরাট কোহলির উত্তরসূরি মহেন্দ্র সিং ধোনি৷ ভারতকে ২০০টি ওয়ান ডে ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে ৬৬৪১ রান করেছেন ধোনি৷ কোহলি পাঁচ নম্বরে থাকলেও সবচেয়ে বেশি স্ট্রাইক-রেট এবং গড় তাঁর৷ ওয়ান ডে ক্যাপ্টেন হিসেবে কোহলি হলেন একমাত্র ব্যাটসম্যান, তাঁর ব্যাটিং গড় ৭০-এর বেশি৷ আর স্ট্রাইক-রেট ৯৮.৫৫৷

পাশাপাশি এদিন বিশ্বের দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে ওয়ান ডে ক্রিকেটে তিন নম্বরে ব্যাটিং করে ১০ হাজার রানের মাইলস্টোন ছুঁয়েছেন কোহলি৷ এর আগে একমাত্র এই নজির গড়েছিলেন প্রাক্তন অজি ব্যাটসম্যান রিকি পন্টিং৷ এদিন পন্টিংয়ের এই রেকর্ড ছুঁলেন বিরাট৷ ২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হওয়া কোহলি কেরিয়ারের বেশিরভাগ ম্যাচেই ব্যাটিং করেছেন নম্বর তিন পজিশনে৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।