কলকাতা: শিরোনাম পড়েই মনে হচ্ছে তো যে এ কেমন মিশ্রণ? দুটো একেবারে দুই মেরুর। একটা পানীয় আর একটা রান্নার মশলা। তবে কেন এমন খেতে বলা হচ্ছে? আসলে আমরা অনেকেই জানি না যে পুষ্টিগুণে ভরপুর সুষম পানীয় দুধ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ রসুন সুস্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। পাশাপাশি রসুন একটি ব্যাকটেরিয়া রোধক ও প্রদাহরোধী উপাদান হিসেবে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
এই দুটির এতো গুণকে বিচার করে পুষ্টিবিদরা অনেকেই এই দুই উপাদানকে আজকাল আবার আলাদা আলাদা নয়, বরং দুটিকে একসঙ্গে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু শুধু এই বিশেষ পানীয়ের গুরুত্ব জানলেই তো হলো না। নিচে পড়ে জেনে নিন কিভাবে বানাবেন এই পানীয়?
রসুন-দুধ খেতে হবে কিছু নিয়ম মেনে নইলে আবার হতে পারে কিছু শারীরিক সমস্যা। সেই মিশ্রণ তৈরি করার জন্য কয়েকটি ধাপ মেনে চললেই কেল্লা ফতে। একটি পাত্রে দুধ ও জল মিশিয়ে নিন প্রথমে। এরপর এতে রসুন দিতে হবে। এই মিশ্রণটি এবার একটি পাত্রে ঢেলে দিয়ে ফোটাতে হবে। দুধ জাল দিতে দিতে সেটা যেই তার আসল পরিমাণের অর্ধেক পরিমাণ হয়ে যাবে তখন সেটা নামিয়ে ফেলতে হবে। এরপর মিশ্রণটিতে চিনি মিশিয়ে নেবেন স্বাদ মতো। হালকা উষ্ণ অবস্থায় পান করতে হবে।
এবার জানুন এই মিশ্রণ পানের উপকারিতা। সকালে খালি পেতে পান করতে পারেন এই পানীয়।
১. ঠান্ডা-কাশি কমাতে বেশ কাজে লাগে এই পানীয়।
২. রসুন-দুধের মিশ্রণ নাকি ঘুমের সমস্যা প্রতিরোধে বেশ সহায়তা করে।
৩. প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে বেশ ভালো ফল দেয় এই পানীয়।
৪. রসুন আর দুধ একসঙ্গে খেলে তা অ্যাজমা প্রতিরোধে কাজ করে।
৫. নিয়মিত এই পানীয় পান করলে আরথ্রাইটিসের সমস্যা কমে যায় অনেকটা।
৬. এই খাবার শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। আবার এর পাশাপাশি তা রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে।
৭. রসুন-দুধ একসঙ্গে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.