করোনা ভাইরাস নিয়ে নানা ভুয়ো তথ্য বিভিন্ন সোশ্যাল মাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে। আর এই ভুল তথ্যের কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১২ জন অ্যাটর্নি জেনালের ভুল তথ্য প্রকাশের জন্য এই মাধ্যমগুলির কাছে চিঠি পাঠিয়েছে। এর পাশাপাশি তারা সাধারণ মানুষকে ফেসবুক, টুইটারের মতো নানা সোশ্যাল মাধ্যমগুলি বন্ধ করার কথা বলছে।

অ্যাটর্নি জেনালের ফেসবুকের চিফ এক্সিকিউটিভ এবং টুইটারের সিইও জ্যাক ডরসেকে এক চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, ‘অ্যান্টি ভ্যাক্সার’ চিকিৎসার দক্ষাতার অভাবে এবং আর্থিক লাভের জন্য বিভিন্ন মাধ্যম এই ভ্যাকশিনকে ক্ষতিকর বলে প্রকাশ করছে। এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, এই ভুল তথ্য মুছে ফেলে বিভিন্ন মাধ্যমগুলির একটি নির্দিষ্ট নিয়ম চালু করা উচিৎ।

চিঠিতে বলা হয়েছে এই অ্যান্টি ভেক্সার কন্ট্রোল ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামে ৬০ শতাংশ মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং প্রায় গুগল ইউটিউবে ৫৯ মিলিয়ন মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করে।

অ্যাটর্নি জেনেলারের চিঠিতে আরও বলা হয়েছে এই ভুল তথ্য কালো এবং অন্যন্য সম্প্রদায়ের মানুষ যাদের কাছে এখনও বেশি পরিমানে টিকা পৌছায়নি তাদেরকে লক্ষ করে করা হচ্ছে।

এই ‘অ্যান্টি ভ্যাক্সার’ করোনার টিকা নিয়ে ভুল তথ্য দেওয়ায় অ্যামেরিকার সমস্ত মানুষের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে একটা বড়ো হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে জানানো হয় তাদের তরফে।

ফেসবুকের মুখপাত্র ড্যানি লেভার জানিয়েছে, ফেসবুক প্রায় মিলিয়নের কাছাকাছি ভুল তথ্য বাতিল করেছে তাদের মাধ্যম থেকে। এর পাশাপাশি টুইটার জানিয়েছে তারাও প্রায় ২২,৪০০ করোনার টিকা নিয়ে ভুল তথ্য টুইটার থেকে মুছে ফেলেছে। এছাড়াও মানুষের ক্ষতি হবে এমন তথ্য মুছে ফেলের কথা জানিয়েছে ভবিষ্যতে।

বুধবার টিকা নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর জন্য নানা সোশ্যাল মাধ্যমে দেওয়া চিঠিতে স্বাক্ষর দিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনালের কানেকটিকাট, ডেলাওয়্যার, আইওয়া, ম্যাসাচুসেটস, মিশিগান, মিনেসোটা, নিউ ইয়র্ক, নর্থ ক্যারোলিনা, ওরেগন, পেনসিলভেনিয়া অ্যাটর্নি জেনালের।

চিনে জন্ম নেওয়া করোনাভাইরাস বিশ্বজুড়ে ১২৪ মিলিয়নেরও বেশি মানুষকে অসুস্থ করেছে এবং ২.7 মিলিয়নেরও বেশি লোকের মৃত্যুর পথে নিয়ে গেছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।