নয়াদিল্লি: শুক্রবার শুটিং বিশ্বকাপের ৫০ মিটার রাইফেল-থ্রি পজিশনের দলগত ইভেন্টে রুপো জিতল ভারতের মেয়েরা। বৃহস্পতিবার পোল্যান্ডের কাছে হেরে ফাইনালে দ্বিতীয়স্থানে শেষ করলেন অঞ্জুম মৌদগিল, শ্রেয়া সাক্সেনা, গায়িত্রী নিত্যানন্দম জুটি। ৪৩-৪৭ ব্যবধানে হেরে এদিন সোনা হাতছাড়া হল ভারতের।

আর মেয়েদের ৫০ মিটার রাইফেল-থ্রি পজিশনে রুপো জয়ের ফলে ভারতের পদক সংখ্যা বেড়ে হল ২০। ৯টি সোনা, ৬টি রুপো এবং ৫টি ব্রোঞ্জ নিয়ে পদক তালিকার শীর্ষেই রয়েছেন ভারত। দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এদিন প্রথম এবং দ্বিতীয় কোয়ালিফায়িং রাউন্ডে যথাক্রমে ১৩০৪ এবং ৮৬৪ পয়েন্ট স্কোর করে ভারতের মেয়েরা। ভারতের পর তৃতীয়স্থানে শেষ করে এই ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জিতেছে ইন্দোনেশিয়া।

এর আগে বুধবার নয়াদিল্লির ড: কর্নি সিং শুটিং রেঞ্জে মেয়েদের ২৫ মিটার পিস্তল (ব্যক্তিগত) ইভেন্টে ক্লিন সুইপ করে ভারত। ওই ইভেন্টে সোনা, রুপো এবং ব্রোঞ্জ তিনটি পদকই যায় ভারতের মেয়েদের ঝুলিতে। ২৫ মিটার পিস্তল ইভেন্টের ফাইনালে সোনা জিতে নেন ভারতের চিঙ্কি যাদব। রুপো এবং ব্রোঞ্জ পদক গলায় ঝোলান যথাক্রমে রাহি সর্নবত এবং মনু ভাকের। এশিয়ান গেমস এবং কমনওয়েলথ গেমসে সোনাজয়ী শুটার যশপালার রানার ছাত্রী ভোপালের চিঙ্কির হাত ধরেই চলতি বিশ্বকাপে নবম সোনা আসে ভারতের ঘরে। অন্যদিকে পদক তালিকায় পঞ্চম রুপো আসে রাহি সর্নবতের হাত ধরে। আর পঞ্চম ব্রোঞ্জ জেতেন মনু ভাকের।

চিঙ্কি যাদবের আগে বুধবার ভারতের ঝুলিতে আরও একটি সোনা আসে অলিম্পিকগামী ঐশ্বরী প্রতাপ সিং তোমারের হাত ধরে। ৫০ মিটার রাইফেল-থ্রি পজিশনে ফাইনালে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীকে এক পয়েন্টেরও কম ব্যবধানে হারিয়ে সোনার পদক গলায় ঝোলান মধ্যপ্রদেশের ২০ বছরের শুটার। ফাইনালে ৪৬২ পয়েন্ট সংগ্রহ করেন ঐশ্বরী। আর ৪৬১.৬ পয়েন্ট সংগ্রহ করে দ্বিতীয়স্থানে শেষ করে রুপো জেতেন হাঙ্গেরির শুটার ইস্তভান পেনি।

চলতি শুটিং বিশ্বকাপে এর আগেও পদক জিতেছেন বছর কুড়ির ঐশ্বরী। ছেলেদের এয়ার রাইফেল ইভেন্টে দীপক কুমার এবং পঙ্কজ কুমারে সঙ্গে জুটিতে রুপো জিতেছিলেন এই তরুণ শুটার।২০১৯ এশিয়ান শুটিং চ্যাম্পিয়নশিপে ৫০ মিটার রাইফেল-থ্রি পজিশনে ব্রোঞ্জ জিতে টোকিও অলিম্পিকের টিকিট নিশ্চিত করেছিলেন মধ্যপ্রদেশের এই শুটার।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।