কলকাতা: গুগল ছাত্রদের কথা ভেবে এক নতুন পন্থা চালু করতে চলেছে। ছাত্র, অভিভাবক থেকে শিক্ষক সকলের মধ্যে গুগল অনুসন্ধান অনলাইন শেখা এবং শিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ন সরঞ্জাম হয়ে উঠছে। আর সেই কারণে গুগল বিভিন জটিল সমীকরণ খোঁজা এবং নানা প্রশ্নের উত্তর সন্ধানের জন্য কাজ করছে।

করোনার পর থেকে প্রায় সকলে প্রযুক্তির ওপর নির্ভর হয়ে পড়েছে। শিক্ষা ক্ষেত্রেও এক বিশাল পরিবর্তন ঘটেছে এই করোনার প্রকোপের ফলে। এখন প্রায় সকল স্তরের শিক্ষার্থী অন লাইন ক্লাসের সঙ্গে পরিচিত। আর এই অনলাইন শিক্ষার ক্ষেত্রে ছাত্র এবং শিক্ষকদের জন্য পড়াশোনায় সুবিধা ও আরও আকর্ষণীয় করতে গুগল কাজ শুরু করেছে। গুগল স্টেম ধারণা, জটিল সমীকরণ এবং রসায়নের জন্য ৩ডি গ্রাফিক্স দেখিয়ে উত্তরসন্ধানের কাজ করছে ।

গুগল সন্ধান দৈত্যটিতে পাচটি সরঞ্জাম চালু করা হচ্ছে যার ফলে ছাত্র থেকে শিক্ষক সকলের সুবিধা হবে অনলাইনে পড়াশোনার ক্ষেত্রে। এল.ই.এ.আর.এন উদ্যোগে গুগলে বর্তমানে শুধু ইংরেজি ভাষা সংযুক্ত করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও অন্যন্য ভাষা যুক্ত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

গুগল একটি ব্লগে জানিয়েছে, এই অনুসন্ধানে ছাত্র থেকে শিক্ষক সকলে শিক্ষামূলক ওভারভিউ, দরকারী উদাহরণ এবং পড়াশোনার ক্ষেত্রে নানা সাহায্যকারী ভিডিও পাবে সাইন্স, টেকনোলোজি, ইঞ্জিয়ারিং এবং অঙ্কের জন্য। এছাড়াও গুগল সংস্থাটি একটি অনুশীলন সমস্যা ট্যাবও প্রবর্তন করছে যা থেকে ব্যবহারকারীরা সরাসরি গুগল অনুসন্ধানের মাধ্যমে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়ন সমস্যা অনুশীলন করতে পাড়বে। গুগল সকলের শেখার জন্য নানা বিবিসি বাইটসাইজ, বাইজুস, কেরিয়ার৩৬০, চেগ, সিকে-১২, এডুকেশন কুইজ, গ্রড অ্যাপ, গ্রেট মাইন্ড, খাত, ওপেনস্ট্যাক, টপার, বেদান্ত এবং আরও বিভিন্ন লার্নিং ওয়াবসাইট সরবারহ করবে।

২০০ বেশি অ্যানাটমি, জীববিজ্ঞান, রসায়ন এবং পদার্থবিজ্ঞানের ধারণাগুলি সহ ব্যবহারকারীদের জন্য ৩ ডি অগমেন্টেড রিয়ালিটি আনার পরিকল্পনা করা হচ্ছে গুগলের তরফে। বিভিন্ন সহজ এবং জটিল অঙ্ক প্রশ্ন সমাধান করে দেবে যাতে বাড়িতে ব্যবহারকারীদের তা করতে সুবিধা হয়। গুগল লেন্সের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ৭০ টিরও বেশি ভাষায় ধাপে ধাপে সমাধানগুলি অ্যাক্সেস করতে পারবে। গুগলের এই অনুসন্ধানটি ফোন ও ডেক্সটপ উভয়ে ব্যবহার করতে পাড়বে ব্যবহারকারী।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।