ভারতে ৫জি পরিষেবা চালু করতে আগ্রহী সমস্ত টেলিকম সংস্থাগুলি। আর সেকারণে রিলাইন্স জিও, এয়ারটেল, ভিআই(ভোডাফোন-আইডিআ) ৫জি পরিষেবা চালু করার জন্য মিলিমিটার ব্যান্ডগুলির জন্য পরামর্শের কথা বলতে চায় টেলিকম বিভাগের সঙ্গে।

৫জি পরিষেবার জন্য ২৬গিগাহার্জ, ২৮গিগাহার্জ এবং ৩৭ গিগাহার্জের ওয়েব ব্যান্ডগুলি খুব গুরুতবপূর্ণ। ভারতের টেলকম সংস্থাগুলি এই ওয়েবগুলির দাম কিছুটা কম রাখার জন্য আর্জি জানাচ্ছে ভারতের টেলকম দফতরের কাছে।

সেলুলর অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার ডাইরেক্টর জেনালেরের কথায়, ৫ জি পরিষেবার জন্য ৩.৫ গিগাহার্জের মিলিমিটার ওয়েব ব্যান্ডের নিলামের জন্য টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ এবং ট্রাইকে জানানো হয়েছে। এর কারণে তিনি জানিয়েছেন ৫ জি পরিষেবা ভারতে চালু করার জন্য এর মিলিমিটার ওয়েব খুব দরকারী।

টেলিকমের পাশাপাশি বিভিন্ন শিল্প সংস্থানও ভারতে ৫জি পরিষেবা চালনা করার জন্য আবেদন জানিয়েছে। অন্যদিকে টেলকস নিলামের আগে ৪০০ ইউনিট চায়েছে ডিওটি কাছে, কারন ৫জি পরিষেবার জন্য তা গুরুত্বপূর্ণ। ভারতের তিন বড়ো টেলিকম সংস্থা এয়ারটেল, জিও এবং ভিআই সেকুলার অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়ার অধীনে রয়েছে।

টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ ডিওটি ৫জি পরিষেবা নিয়ে তাদের মতামত জানিয়েছে। ডিওটি মতে আগামী ৬ মাসের মধ্যে ৫জি নিলামের আয়োজন করা হবে এবং আশাকরা যায় ২০২২ সালের মধ্যে ভারতের মানুষ এই পরিষেবা পাবে। তবে অন্যদিকে প্যান ভারত এই ৫ জি পরিষেবা বিষয় অসম্ভব বলে উল্লেখ করেছেন। সেখানে জানান হয়েছে এই ৫জি পরিষেবা ভারতে চাহিদা প্রবন এলাকাতে মিলবে। ভারতের টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ ৫জি পরিষেবা চালু করার জন্য ৫জি ব্যান্ড ৩.৩০০-৩.৬০০মেগাহার্জ এর দাম কমানোর কথা জানিয়েছে ট্রাইকে।

৫জি পরিষেবার জন্য নোকিয়া এবং এরিসন যৌথ ভাবে কাজ শুরু করেছে। এর পাশাপাশি রিলাইন্স জিও এবং এয়ারটেল নিজেদের ৫জি পরিষেবা পরিকল্পনা ভাগ করেছে। টেলিকম সংস্থা ভিআই এবং এয়ারটেল ৫ জি পরিষেবা চালু করার জন্য ইতিমধ্যে নিজেরদের নেটওয়ার্ক উন্নতি করতে শুরু করেছে। বিশ্বে অ্যামেরিকা, চায়না, সাউথ কোরিয়ার মতো প্রথম বিশ্বের দেশে ৫ জি চালু হলেও আর্থিক কারণে ভারতে এই পরিষেবা চালু করা যায়নি। তবে ভারতেও ৫জি আসতে পারে আগামী কিছু বছরে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।