নয়াদিল্লি: কাঁধের চোটের কারণে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে সিরিজের বাকি দু’টি ম্যাচ থেকে ছিটকে গিয়েছে আগেই৷ আসন্ন আইপিএলেও শ্রেয়স আইয়ারের খেলার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে৷ চতুর্দশ আইপিএলে ক্যাপ্টেনকে না-পাওয়ায় হতাশ দিল্লি ক্যাপিটালস ফ্র্যাঞ্চাইজির কো-অনার পার্থ জিন্দাল৷

তবে খেলতে না-পারলেও শ্রেয়স যাতে ঘরের মাঠে অক্টোবরে টি-২০ বিশ্বকাপে পুরো সুস্থ হয়ে মাঠে নামতে পারে, তার জন্য শুভেচ্ছা জানান তাঁর ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিক৷ বৃহস্পতিবার জিন্দাল টুইটারে লেখেন, “Absolutely devastated and gutted for our skipper @ShreyasIyer15 – stay strong captain – hope for a very quick recovery. Have full faith that you will come back even stronger from this. India needs you in the T20 World Cup,” অর্থাৎ ক্যাপ্টেনের জন্য আমি ভীষণ হতাশ৷ আশা করব ও আরও শক্তিশালী হয়ে দ্রুত মাঠে ফিরবে৷ টি-২০ বিশ্বকাপে ওকে ভারতের দরকার৷’

অর্থাৎ ২০২১ আইপিএলে তারা যে ক্যাপ্টেনকে পাবে না, তা একপ্রকার ধরেই নিয়েছেন দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজি৷ ২০২০ আইপিএল থেকে এ পর্যন্ত তিনবার কাঁধে চোট পেলেন শ্রেয়স৷ ফলে অস্ত্রোপচনার প্রয়োজন টিম ইন্ডিয়ার তরুণ এই ব্যাটসম্যান৷ অস্ত্রোপচার হলে প্রায় ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হবে শ্রেয়সকে৷ ফলে পুরো আইপিএলেই দিল্লি ক্যাপ্টেনের খেলার সম্ভাবনা নেই৷

মঙ্গলবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম ওয়ান ডে ম্যাচে চোট পান শ্রেয়স৷ ইংল্যান্ড ইনিংসের অষ্টম ওভারে ফিল্ডিং করার সময় কাঁধে গুরুতর চোট পেয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন টিম ইন্ডিয়ার এই তরুণ ব্যাটসম্যান৷ শার্দুল ঠাকুরের বলে বাউন্ডারি বাঁচাতে গিয়ে ড্রাইভ মারেন শ্রেয়স৷ তাতেই বাঁ-কাঁধে চোট পান তিনি৷ বুধবারই তাঁর ওয়ান ডে সিরিজের বাকি ম্যাচে শ্রেয়সের খেলতে না-পারার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল৷ এদিন আইপিএলেও তাঁর খেলার সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে গেল৷

বৃহস্পতিবারই পুণে টিম ইন্ডিয়ার বায়ো-বাবল ছাড়েন শ্রেয়স৷ তারপর সোশাল মিডিয়ায় ফ্যানেদের উদ্দেশ্যে তিনি লেখেন, ‘আমি তোমাদের মেসেজ পড়েছি৷ তোমাদের ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়ে আমি অভিহিত৷ প্রত্যেককে আমি হৃদয় থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি৷ আমি শীঘ্রই ফিরব৷’ শ্রেয়সের পরিবর্তে দিল্লি ক্যাপিটালসের নেতৃত্বে উঠতে পারে শিখর ধাওয়ান অথবা ঋষভ পন্তের হাতে৷ আইপিএলে দিল্লির প্রথম ম্যাচে ১০ এপ্রিল মুম্বইয়ে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।