নানুর: বিধানসভা ভোটের মুখে নানুরে প্রচুর বোমা উদ্ধার। এই ঘটনা ঘিরে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে নানুরের বেজরা গ্রামে। এলাকা থেকে ২০টিরও বেশি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। বেমাাগুলি নিষ্ক্রিয় করছে বম্ব স্কোয়াড। এদিন নানুরের বেজরা গ্রামে প্রথমে স্থানীয় বাসিন্দারাই বোমাগুলি দেখতে পান। খবর পেয়ে এলাকায় যায় পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী। তাজা বেমাাগুলি উদ্ধার করা হয়েছে। এলাকার আরও কোথাও বোমা পড়ে রয়েছে কিনা তা দেখতে তল্লাশি চলছে। দুষ্কৃতীরাই অশান্তি পাকানোর উদ্দেশ্যে বোমাগুলি মজুত করেছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের।

ভোটের মুখে ফের উত্তপ্ত নানুর। রাজনৈতিক সংঘর্ষের জন্য বরাবরই খবরের শিরোনামে থাকে বীরভূমের এই এলাকা। ভোটের মুকে ফের চেনা ছবি নানুরে। ২০টিরও বেশি তাজা বোমা উদ্ধার হল নানুরের বেজরা গ্রাম থেকে। এই ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা গ্রামে। স্থানীয়দের দাবি, এলাকায় খুঁজলে আরও বেমাার হদিশ মিলতে পারে। বাসিন্দাদের এই আশঙ্কার কথা জেনে এলাকায় বোমা উদ্ধারে তৎপরতা বাড়িয়েছে পুলিশ। বম্ব ডিসপোজাল স্কোয়াডের কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে নানুরের বিভিন্ন এলাকায় চলছে তল্লাশি। নির্বাচনের মুখে এলাকায় উত্তেজনার পরিবেশ তৈরি করতেই ওই বোমা মজুত করা হয়েছিল বলে অনুমান পুলিশের।

ভোটের আগে বোমা উদ্ধারে রাজ্যের পুলিশ প্রশাসনকে আরও বেশি তৎপর হতে নির্দেশ দিয়েছে খোদ নির্বাচন কমিশন। মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের ৮ জেলার জেলাশাসক, পুলিশ সুপার ও পুলিশ কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন নির্বাচন কমিশনের ফুলবেঞ্চের সদস্যরা।

একাধিক জেলার প্রশাসনিক শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক হয়েছে কমিশনের। নির্বাচনের আগে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পরিবেশ রক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। মঙ্গলবারের বৈঠকে পূর্ব বর্ধমানের পুলিশ সুপারকে রসিকপুরে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা নিয়েও তীব্র ভর্ৎসনা করেছে নির্বাচন কমিশন। উল্লেখ্য, গত সোমবার বর্ধমান শহরের অত‍্যন্ত ব‍্যস্ততম জনবহুল রসিকপুরে বোমা বিস্ফোরণ হয়। বোমা ফেটে এক শিশু-সহ ২ জন জখম হয়েছে। এক শিশুর মৃত্যুও হয়েছে।

নির্বাচনের আগে জেলায়-জেলায় বোমা উদ্ধারে পুলিশকে আরও বেশি সচেষ্ট হতে নির্দেশ দিয়েছেন কমিশনের কর্তারা। কমিশনের এই নির্দেশের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের নানুরে বোমা উদ্ধার। স্থানীয়দের থেকে বোমা মেলার খবর পেয়েই তৎপরতা পুলিশের। ২০টিরও বেশি তাজা বোমা উদ্ধার নানুরের বেজরা গ্রাম থেকে। বোমাগুলি নিষ্ক্রিয় করা হচ্ছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।