মুম্বই: আইপিএল খেলতে মুম্বই পৌঁছলেন টিম ইন্ডিয়ার টেস্ট দলের দুই সদস্য ইশান্ত শর্মা ও উমেশ যাদব৷ ভারতীয় দল থেকে সরাসরি আইপিএলের সাতদিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে প্রবেশ করলেন দিল্লির ক্যাপিটালসের এই দুই পেসার৷ ৯ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে ২০২১ আইপিএল৷ তবে গতবারের রানার্স দিল্লি ক্যাপিটালস তাদের প্রথম ম্যাচ খেলবে ১০ এপ্রিল ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে৷
দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজি-র তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘ভারতীয় দলের কয়েকজন সদস্য দিল্লি ক্যাপিটালস শিবিরে যোগ দিয়েছে৷ এঁদের মধ্যে রয়েছেন পেসার ইশান্ত শর্মা ও উমেশ যাদব৷ এছাড়াও দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন অমিত মিশ্র এবং ললিত যাদব৷ মঙ্গলবার রাতে মুম্বইয়ে টিম হোটেল দলের যোগ দেন৷ খেলোয়াড়রা ৩০ মার্চ পর্যন্ত কোয়ারেন্টাইনে থাকবে৷’
দিল্লির ক্যাপিটালসের অন্যতম সদস্য অজিঙ্ক রাহানে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চার টেস্টের সিরিজের পর কিছুদিনের ব্রেক নিয়েছেন৷ তিনিও আইপিএল দলের বায়ো-বাবলে যোগ দিয়েছেন৷ টুইটারে ভারতীয় টেস্ট দলের ভাইস-ক্যাপ্টেন জানান, ‘বাড়িতে দু’সপ্তাহ ছিলাম৷ পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে কিছু মূল্যবান সময় কাটাতে পেরেছি৷ ফলে কোয়ারেন্টাইনে ফিরেছি৷ সামনে কয়েকমাস উত্তেজনাময় ক্রিকেট রয়েছে৷’
দিল্লি ক্যাপিটালস ক্যাপ্টেন শ্রেয়স আইয়ার চোটের জন্য ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চলতি ওয়ান ডে সিরিজের বাকি দু’টি ম্যাচ থেকে ছিটকে গিয়েছে৷ কাঁধের চোটের কারণে আইপিএলের শুরুর বেশ কয়েকটি ম্যাচে অনিশ্চিত৷ মঙ্গলবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে ইনিংসের অষ্টম ওভারে ফিল্ডিং করার সময় কাঁধে গুরুতর চোট পান টিম ইন্ডিয়ার এই তরুণ ব্যাটসম্যান৷ শার্দুল ঠাকুরের বলে বাউন্ডারি বাঁচাতে গিয়ে ড্রাইভ মারেন শ্রেয়স৷ তাতেই বাঁ-কাঁধে চোট পান৷ সঙ্গে সঙ্গে মাঠে নামেন ভারতীয় দলের ফিজিও৷ দ্রুত মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন শ্রেয়স৷ তাঁকে স্ক্যানের জন্য নিয়ে যাওয়া হলে জানা যায় শ্রেয়সের কাঁধের হাড় সরে গিয়েছে৷
অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হলে প্রায় ছ’ সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হতে পারে শ্রেয়সকে৷ সেক্ষেত্রে চতুর্দশ আইপিএলেই শ্রেয়সের খেলা নিয়ে সংশয় রয়েছে৷ গত বছরও দিল্লি ক্যাপিটালসকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শ্রেয়স৷ ২০২০ আইপিএলে দিল্লি ক্যাপিটালসকে ফাইনালে তুলেছিলেন তিনি৷ এবার শ্রেয়স নেতৃত্ব দিতে না-পারলে ঋষভ পন্ত অথবা প্রাক্তন রাজস্থান রয়্যালস ক্যাপ্টেন স্টিভ স্মিথের হাতে নেতৃত্বে তুলে দিতে পারে দিল্লি ক্যাপিটালস৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.