নয়াদিল্লি: ভারতে ক্রমশই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। সেই কারণেই এবার আন্তর্জাতিক বিমান বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিল ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল এভিয়েশন বা DGCA। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাতিল করা হয়েছে সমস্ত আন্তর্জাতিক উড়ান।

তবে এই নির্দেশ কার্গো বিমানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। একইভাবে DGCA যদি কোনও বিমানকে বিশেষভাবে অনুমতি দিয়ে থাকে তবে সেগুলোর ক্ষেত্রেও এই নিয়ম খাটবে না। এগুলি ছাড়া DGCA-র তরফে জানানো হয়েছে নির্ধারিত বিমানগুলি নির্দিষ্ট রুটে যাতায়াত করতে পারে।এই নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানিয়েছে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল এভিয়েশন।

দেশে ক্রমশই বাড়ছে করোনা পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে বিমানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে সম্প্রতি নতুন নিয়ম জারি করেছে DCGA। তাদের নির্দেশিকাতে বলা হয়, যাত্রীরা “ব্যতিক্রমী” পরিস্থিতি বাদে নাকের নীচে তাদের মাস্ক সরাতে পারবেন না, বিমানবন্দরগুলোতে মোতায়েন করা নিরাপত্তা কর্মীদের নিশ্চিত করতে হবে যাত্রীরা প্রত্যেকে COVID-19 বিধি মেনে চলছেন। যদি কোনও যাত্রী বিমানের মধ্যে সঠিকভাবে মাস্ক না পরেন, সামাজিক দূরত্ববিধি ও অন্যান্য করোনাবিধি যদি না মানেন তাহলে ওই যাত্রীকে অবাঞ্চিত যাত্রী হিসাবে বিবেচনা করা হবে। বিমানবন্দরে থাকা সিআইএসএফ বা পুলিশের নজরে কোভিড বিধি না মানার বিষয়টি নজরে এলে তাঁরা সংশ্লিষ্ট যাত্রীকে সতর্ক করবেন। তাঁদের সতর্ক বার্তা না মানলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিমান বন্দরে ঢোকা থেকে উড়ানের শেষ পর্যন্ত মানতে হবে কোভিড প্রটোকল।

প্রসঙ্গত গত বছর করোনা সংক্রমণ এড়াতে ২৩ মার্চ থেকে সমস্ত আন্তর্জাতিক বিমান বাতিল করেছিল কেন্দ্র। তারপর থেকে একাধিকবার বিমান বাতিলের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। তবে গত বছর জুলাই মাস থেকে দ্বিপাক্ষিক ‘এয়ার বাবল’ ব্যবস্থাপনায় নির্দিষ্ট কিছু দেশের সঙ্গে বিমান চলাচল শুরু হয়। ভারত ২০টি দেশের সঙ্গে এই ব্যাবস্থা চালু করে। তার মধ্যে ছিল ব্রিটেন ও আমেরিকা। এর অধীনে বিশেষ বিমান তাদের নির্দিষ্ট অঞ্চলের মধ্যে চলাচল করতে পারত।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।