তমলুক: ফের অধিকারী গড়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সপ্তাহের প্রথম দিনেই পূর্ব মেদিনীপুরে প্রচারে ঝড় তুললেন যুব তৃণমূল সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন প্রথমে হেলিকপ্টারে করে মহিষাদলের রাজ ময়দানে নামেন অভিষেক। সেখানে মহিষাদল কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী তিলক চক্রবর্তীর সমর্থনে সভা করেন অভিষেক। পরে সেখান থেকেই চলে আসেন তমলুকে।
তমলুক শহর জুড়ে ‘দিদির দূত’ লেখা গাড়িতে চেপে রোড শো করেন তিনি। এদিনের রোড শোয়ে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। কার্যত জনজোয়ারের রূপ নেয় অভিষেকের রোড শো। দলের যুব নেতার রোড শোয়ে বিশাল এই ভিড় দেখে ভোটের মুখে যথেষ্ট উচ্ছ্বসিত শাসক শিবির।
আর মাত্র কয়েকদিন পরেই শুরু বিধানসভা ভোট। রাজ্যজুড়ে নির্বাচনী প্রচারে ঝড় তুলছে শাসক-বিরোধী সব পক্ষ। একদিকে ‘উন্নয়ন’কে হাতিয়ার করে ক্ষমতা ধরে রাখতে তৎপর তৃণমূল। অন্যদিকে, শাসক দলের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ এনে ভোট ময়দানে বিরোধীরা।
একুশের ভোটে বাংলা দখলে মরিয়া পদ্ম শিবির। রাজ্যজুড়ে নির্বাচনী প্রচার সারছেন বিজেপির হেভিওয়েট নেতারা। পালা করে রাজ্যে প্রচারে আসছেন মোদী-শাহ-নাড্ডারা। ভোট ময়দানে আব্বাস সিদ্দিকীর দলকে সঙ্গে নিয়ে জোরদার লড়াই দিতে তৈরি বাম-কংগ্রেস। রাজ্যের কোণায় কোণায় প্রচার চালাচ্ছে সব দল।
একুশের ভোটে নজর পূর্ব মেদিনীপুরে। এই জেলার নন্দীগ্রাম থেকেই এবার প্রার্থী হয়েছেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে প্রার্থী মমতা। শুরু থেকেই এই জেলায় নির্বাচনী প্রচারে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে তৃণমূল। এদিন ফের জেলায় প্রচারে আসেন যুব তৃণমূলের সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন প্রথমে হেলিকপ্টারে করে মহিষাদলের রাজ ময়দানে নামেন অভিষেক।
সেখানে মহিষাদল কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী তিলক চক্রবর্তীর সমর্থনে সভা করেন অভিষেক। পরে সেখান থেকেই চলে আসেন তমলুকে। তমলুক শহর জুড়ে ‘দিদির দূত’ লেখা গাড়িতে চেপে রোড শো করেন তিনি। এদিনের রোড শোয়ে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তমলুকের তৃণমূল প্রার্থী সৌমেন মহাপাত্রের সমর্থনে এদিন রোড শো করেন অভিষেক। তমলুক হাসপাতাল মোড় থেকে শুরু হয় রোড শো। বর্গভীমা মন্জদির, কোর্ট পাড়া হয়ে মানিকতলায় শেষ হয় রোড শো।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.