কলকাতা: শিরোনাম পড়ে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আমরা যারা অফিস যাই তারা ভাবি না যে বাড়িতে যে মা বা গৃহিণীরা রয়েছে তাদের জন্যেই আমরা শান্তিতে গুছিয়ে নিজের কাজ করতে পারি। অথচ এখনো তাদেরকে প্রায় শুনতে হয় যে “তোমরা বাড়ি বসে করো কি?”! এমন ধারণা এখন বদলানোর সময় এসেছে। সেই দায়িত্ব গৃহিণীরাই তুলে নিয়েছেন তাদের কাঁধে।
পরিবারের পাশাপাশি নিজেদের স্বাস্থ্যরক্ষায় তারাও এখন ধ্যান দিয়েছেন। তবে অনেক সময়েই বাড়ির নানা কাজের চাপে তাদের ঠিক করে খাওয়া-দাওয়া হয় না। এতে তারা ভোগেন সবথেকে বেশি। কিন্তু আমরা যারা গৃহিণীদের এই দিকে ঠেলে দিই তাদেরও দেখার কর্তব্য যে তারা ঠিক মতো নিজেদের খেয়াল রাখছেন কিনা। তাই তাদের জন্যে খাবারে রইলো কিছু বিশেষ টিপস যাতে সংসারের ঘানি টানার শক্তি পান তারা সারাদিন।
আমরা যারা জিম করি বা না করি আজকাল সবাই ডায়েট মেনে চলতে চেষ্টা করি। গৃহিণীদের ডায়েটে ঠিক কী কী রাখবেন তারা? রইলো সেই হদিশ। তবে সবার আগে জানানোর এটাই যে এমন কোনও ফল বা সব্জি ডায়েটের জন্যে বেছে নেবেন না, যা আপনার এলাকার বাজারগুলিতে খুঁজে পাওয়া যায় না।
১. সকাল ৮-৮.৩০ টার মধ্যে করে ফেলবেন ব্রেকফাস্ট। অমলেট ও পাউরুটি, রুটি ও সব্জি বা ডাল, স্যান্ডউইচ এবং গ্রিন টি এগুলি রাখবেন তালিকায়। সঙ্গে থাকুক ফলের জুস বা গরমে পান করতে পারেন ডাবের জল।
২. বেলা ১-১.৩০ টার মধ্যে সেরে ফেলুন দুপুরের খাবার। দুটো রুটি বা ১ কাপ ভাত, ১ বাটি সব্জি এবং দই, ভাত বা রুটি, ডাল এবং দই বা মাঝে মাঝে সব্জির জায়গায় মাংস খেতে পারেন। গরমে দই ও স্যালাড রাখবেন পাতে। এরপর একটা ফল খাবেন লাঞ্চের একটু পরে।
৩. বিকেলে চা ও মুড়ি বা সুগার ফ্রি বিস্কুট, বাদাম খেতে পারেন। সঙ্গে স্যালাড রাখতে পারেন।
৪. রাতের খাবার খাবেন সন্ধে সাড়ে সাতটা থেকে আটটার মধ্যে। রুটির সঙ্গে ডাল বা সব্জি, স্যালাড, স্যুপ, মাংস খেতে পারেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.