চাকরির জন্য বিজ্ঞাপন দিচ্ছে পাবজি কর্পোরেশন। ভারতের বেগালুরুতে পাবজির অফিসের জন্য ইনভেসমেন্ট এবং স্ট্রেটাজি অ্যানালাইসিস্ট পদের চাকরির জন্য বিজ্ঞাপন দিয়েছে তারা। লিঙ্কডিন এই চাকরিরে বিজ্ঞাপন থেকে বোঝা যাচ্ছে ভারতের বাজারে ব্যবসা করতে এবং উন্নতি ঘটাতে তারা তৈরি।
সম্প্রতি লিঙ্কডিনে ভারতের ব্যাঙ্গালুরুতে পাবজির অফিসে চাকরির জন্য বিজ্ঞাপন দিয়েছে পাবজি কর্পোরেশন। ইনভেসমেন্ট এবং স্ট্রেটাজি অ্যানালাইসিস্ট পদের জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। পাবজি কর্পোরেশন লিঙ্কডিনে তাদের চাকরির বিজ্ঞাপনে উল্লেখ করেছে, তারা সংযুক্ত এবং অধিগ্রহণ (এমঅ্যান্ডএ), বিনিয়োগ এবং আরও বিভিন্ন কাজের জন্য লোক নিচ্ছে। এই চাকরির বিজ্ঞাপন থেকে বোঝা যায় ভারতে পাবজি মোবাইলের অবস্থান। এছাড়াও এই বিজ্ঞাপন থেকে এটাও বোজা যায় ভারতে পাবজি উন্নতি ঘটাতে জায়গা তৈরী করছে।
পাবজি কর্পোরেশনের তরফে ১৮ মার্চ মধ্যরাতে লিঙ্কডিনে তাদের চাকরির বিজ্ঞাপনটি দেয়। কোম্পানি ইনভেসমেন্ট এবং স্ট্রেটাজি অ্যানালাইসিস্ট পদের জন্য আবেদন করে। এই পদে কাজের জন্য উল্লেখ করা হয় একজন কর্মীকেও কোম্পানির সিনিয়র দলকে সাপোর্ট করতে হবে।
এর জন্য তাকে বিনিয়োগের সুযোগের জন্য মূল্যায়ন এবং বিশ্লেষণ করতে হবে এছাড়াও গেম, বিনোদন ও টেকের জন্য বিশ্লেষণের ক্ষমতা রাখতে হবে। এই পদের জন্য চিহ্নিত ব্যক্তিরা “মূল কর্পোরেট কৌশলগত পরিকল্পনা প্রক্রিয়াগুলিতে সমর্থন” ও “ভারত এবং মেনা অঞ্চলের ক্ষেত্রে প্রসেস এবং বিশ্বব্যাপী চুক্তির প্রবাহ মূল্যায়ন” এর ক্ষেত্রগুলিকে সমর্থন করবে।
ইন্টারেক্টিভ বিনোদন, গেমস এবং আইটি বিভাগের ওপর ৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে সেই পার্থীদের বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। চাকরির আবেদন করা পার্থীদের গেমস এবং বিনোদনের জগতে কাজের ইচ্ছে থাকতে হবে। ভারতে পাবজি কর্পোরেশনের চাকরির আবেদন ২০২০ সালেও দেওয়া হয়েছিলো তবে সেটা ছিল কর্পোরেট উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক পদ।
কিছুমাস আগে এক তথ্য অনুযায়ী ভারতের নতুন রাজ্যটি পাবজি গেম তাদের মধ্যে রেজিস্টার করেনি কারণ তাদের লক্ষ ছিল পুরানো পাবজি গেমটি নিয়ে ভারতে প্রবেশ করা। তবে সেই বিষয়ে ভারত সরকারের সিদ্ধন্তের ওপর তারা নির্ভর করেছিল। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ভারতে পাবজি গেম বন্ধ করে দেওয়া হয়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.