আমদাবাদ: সিরিজ নির্ণায়ক ম্যাচে ইংল্যান্ডকে কঠিন টার্গেট দিল টিম কোহলি৷ ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, সূর্যকুমার যাদব ও হার্দিক পান্ডিয়ার ঝোড়ো ব্যাটিং ইংল্যান্ডের সামনে ২২৫ রানের লক্ষ্যমাত্রা রাখল ভারত৷ দুরন্ত হাফ-সেঞ্চুরি ক্যাপ্টেন কোহলি ও ভাইস-ক্যাপ্টেন রোহিতের৷

রোহিত শর্মার সঙ্গে প্রখমবার আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেট ওপেন করতে নেমে দুরন্ত বিরাট কোহলি৷ দেশের হয়ে টি-২০ ম্যাচে ২৮তম হাফ-সেঞ্চুরি এল বিরাটের ব্যাটে৷ শেষ পর্যন্ত ৮০ রানে অপরাজিত থাকেন ভারত অধিনায়ক৷ ৫২ বলের ইনিংসে ২টি ওভার বাউন্ডারি ও পাঁচটি বাউন্ডারি হাঁকান কোহলি৷ রোহিতের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে ৯৪ রান যোগ করে ভারতকে দারুণ শুরু দেন বিরাট৷

বিরাটের থেকে অবশ্য বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন রোহিত৷ হিটম্যানের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে পাওয়ার প্লে-তে সহজেই হাফ-সেঞ্চুরির গণ্ডি টপকে যায় ভারত৷ প্রথম ৬ ওভারে কোনও উইকেট না-হারিয়ে ৬০ রানে তোলে টিম ইন্ডিয়া৷ মাত্র ৩২ বলে ৫০ রান করে ভারত৷ টি-২০ কেরিয়ারে ২২তম হাফ-সেঞ্চুরি করতে বেশি সময় লাগেনি রোহিতের৷ মাত্র ৩০ বলে চারটি ছয় ও তিনটি বাউন্ডারি মেরে হাফ-সেঞ্চুরিতে পৌঁছন হিটম্যান৷ দুরন্ত রোহিত থামান বেন স্টোকস৷ ব্যক্তিগত ৬৪ রানে রোহিতকে ডাগ-আউটে ফেরান তিনি৷ ৩৪ বলে পাঁচটি ছক্কা ও চারটি বাউন্ডারি-সহ ৬৪ রান করেন রোহিত৷

রোহিত আউট হওয়ার পর ক্রিজে আসেন সূর্যকুমার৷ আগের ম্যাচে দুরন্ত হাফ-সেঞ্চুরি করা সূর্যকুমার এদিনও শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক শুরু করেন৷ আগের ম্যাচে তাঁর প্রথম আন্তর্জাতিক ডেলিভারিতে ছক্কা হাঁকানো টিম ইন্ডিয়ার এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান এদিনও দ্বিতীয় ডেলিভারিতে ছয় মারেন৷ মাত্র ৫৮ বলে ১০০ রানে পৌঁছে যায় ভারত৷ তবে মাত্র ১৭ বলে দু’টি ছয় ও তিনটি চার-সহ ৩২ রান করে ক্রিস জর্ডনের দুরন্ত ফিল্ডিংয়ের কাছে হার মানেন সূর্যকুমার৷

এরপর ক্রিজে আসেন হার্দিক পান্ডিয়া৷ বিরাটের সঙ্গে তিনিও ঝোড়া ব্যাটিং করেন৷ ১৫ ওভারের আগেই দেড়শো রানে পৌঁছে যায় ভারত৷ ভয়ংকর ব্যাটিং করেন হার্দিক৷ ২২৯.৪১ স্ট্রাইক-রেটে ব্যাটিং করে ভারতকে দু’শোর গণ্ডি টপকাতে সাহায্য করেন তিনি৷ ১৭ বলে দু’টি ছয় ও ৪টি বাউন্ডারি মেরে ৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন হার্দিক৷ বিরাট ও তাঁর যুগল বন্দিতে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে ২২৪ রান তোলে ভারত৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।