কলকাতা: ২০২১-এর শেষে মাইক্রোসফ্ট আনতে চলেছে তাদের নতুন ফোন। মাইক্রোসফ্ট সাইফেস ২ ডুয়ো নতুন ফোনের কাজের প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে কোম্পানি। তথ্য অনুযায়ী, ডুয়েল স্ক্রিনের দ্বিতীয় প্রজন্ম হিসেবে এই অ্যান্ড্রয়েড ফোন আনতে চলেছে। এই ফোনে মাইক্রোসফ্ট যুক্ত করবে কাজ করার জন্য দ্রুত প্রসেসর ও ৫জি পরিষেবা। এছাড়াও বিশেষ নজর দেওয়া হবে ফোনটির ক্যামেরার উপরে। মাইক্রোসফ্ট তাদের এই ফোনে হার্ডওয়্যারের পাশাপাশি ব্যবহারকারীর ভালো অভিজ্ঞতার জন্য ফোনের সফ্টওয়্যারটিতে বিশেষ নজর দিচ্ছে। মনে করা হচ্ছে এটি মাইক্রোসফ্ট সেরা অ্যান্ড্রয়েড ইকোসিস্টেম হবে।

উইন্ডোজের শেষ তথ্য অনুযায়ী মাইক্রোসফ্ট সাইফেস ডুয়ো মডেলের আপডেট করতে চলেছে। মাইক্রোসফ্টর প্রথম বাজারে আসা ডুয়েল স্কিনের অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ফিচার হিসেবে ছিল ৩৬০ ডিগ্রি কব্জা সহ দুটি ওলেড ডিসপ্লে।

মাইক্রোসফ্ট-র সারফেস ডুয়ো পরবর্তী প্রজন্ম হিসেবে সারফেস ডুয়ো ২ বলে মনে করছে অনেকে। নয়া এই ফোনটি ২০২০ সালের মাঝামাঝি থেকে কাজ শুরু করা হয়েছিলো এবং ২০২১এর শেষের দিকে তা বাজারে আনতে পারে ।

মাইক্রোসফ্ট সারফেস ডুয়ো ২ সফ্টওয়্যার উন্নতির দিকে বিশেষ নজর দেবে এই ফোনের জন্য কারণ এখানে ক্যামেরা অ্যাপ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিছুদিন আগে মাইক্রোসফ্ট-এর তরফে চাকরির জন্য আবেদন পত্র দিয়েছিল যা সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এক তথ্য অনুযায়ী মাইক্রোসফ্ট নিজেদের ফোনের উন্নতির কাজে ইঞ্জিনিয়ের খোঁজ করছিলো। ফ্রেব্রুয়ারি তে প্রকাশিত এক রিপোর্টে উইন্ডোজস জানিয়েছিল এই সারফেস ডুয়ো ২ এর কোডনেম রাখা হয়েছে “জেটা” এবং ৫জি প্রযুক্তি কানেকশনের সঙ্গে এই ফোন আসবে বাজারে।

মাইক্রোসফ্ট সারফেস থাকবে ৫.৬ ইঞ্চি ওলেড(১,৩৫০x১৮০০ পিক্সেল) ডিসপ্লে যার সঙ্গে থাকবে আরেকটি ৮.১ ইঞ্চি পিক্সেল স্ক্রিন ফ্যাশন ডিসপ্লে (২৭০০x১৮০০ পিক্সেল)। এই ফোনে থাকবে ১১ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা সেন্সার ও ফন্টে থাকবে এফ/২.০ লেন্স। সারফেস ডুয়ো চলবে কুয়েলকম স্ন্যাপড্রগন ৮৫৫ এসওসি দ্বারা। এছাড়া থাকবে ৬ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি স্টোরেজ। দুটি স্ক্রিনের জন্য দুটি ব্যাটারির ব্যবস্থা রয়েছে ফোনে যা ৩,৫৭৭ মেগাহার্জ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।