নয়াদিল্লি: আগামী ২২ মার্চ লোকসভায় দলের সব সাংসদকে হাজির থাকতে হুইপ জারি করেছে বিজেপি। জানা গিয়েছে, ওই দিন লোকসভায় তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিল নিয়ে আলোচনা হবে। সেই কারণেই দলের সব সাংসদের হাজিরা চায় বিজেপি। বিজেপির চিফ হুইপ রাকেশ সিং দলের সাংসদদের আগামী ২২ মার্চ লোকসভার অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে অনুরোধ জানিয়েছেন।

আগামী ২২ মার্চ সংসদের নিম্নকক্ষে দলের সব সাংসদকে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি করেছে বিজেপি। সূত্র মারফত পাওয়া খবরের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে, ওই দিন লোকসভায় নতুন ব্যাংক তৈরির ক্ষেত্রে তহবিল পরিকাঠামো সংক্রান্ত বিলগুলি নিয়ে আলোচনা হবে। শাসকশিবিরের আশঙ্কা, সেই আলোচনায় তাঁরা বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে তীব্র বাদানুবাদের মুখোমুখি হতে পারেন। সেই কারণেই দলের সব সাংসদকে ওই দিন লোকসবার অঘৃধিবেশনে হাজির থাকতে হুইপ জারি করা হয়েছে।

বিজেপি নেতা রাকেশ সিংহের স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘‘লোকসভার সব বিজেপি সদস্যকে অবহিত করা হচ্ছে, যে আগামী ২২ মার্চ, সোমবার লোকসভায় গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সিদ্ধান্তও পাস করানো হবে। সেই কারণেই দলের সব সাংসদকে ওই দিন লোকসভায় হাজির থাকতে অনুরোধ করা হচ্ছে।’’

জানা গিয়েছে, ২২ মার্চ বিজেপি নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পেশ করবে। ২০২১ সালের আর্থিক বিল যেগুলির মধ্যে অন্যতম। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন গত ১ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেছিলেন। লোকসভার ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ আর্থিক বছরের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক প্রস্তাবগুলি কার্যকর করার লক্ষ্যে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনই ওইদিন বিলটি উত্থাপন করবেন। পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বিলটি হল আর্থিক পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য জাতীয় ব্যাংক। গত মঙ্গলবার ১৬ মার্চ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা NaBFID তৈরির জন্য সবুজ সংকেত দিয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ কোনও সিদ্ধান্ত বা বিল পাশ করাতে সব দলই নির্দিষ্ট দিনগুলিতে সব সাংসদকে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি করে থাকে। সংসদের পাশাপাশি এই পদ্ধতি চালু রয়েছে রাজ্যের বিধানসভাতেও। দিন কয়েক আগেই বাংলায় ভোটের প্রচারে আসার কথা ছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির। তবে সেদিনও সংসদে উপস্থিত থাকার ক্ষেত্রে হুইপ জারি থাকায় আসতে পারেননি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি সাংসদ স্মৃতি ইরানি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।