কলকাতা: নন্দীগ্রামে ভোটের প্রচারে গিয়ে তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চোট পাওয়া প্রসঙ্গে নির্বাচনে কমিশনে বিস্তারিত রিপোর্ট জমার ক্ষেত্রে আরও কিছুটা সময় চাইল মুখ্যসচিব ও ডিজির নেতৃত্বাধীন যৌথ কমিটি। তবে ঠিক কী কারণে এই রিপোর্ট জমা দিতে দেরি হচ্ছে তার ব্যাখ্য়াও কমিশনের কর্তাদের সবিস্তারে জানিয়েছে এই কমিটি। সেদিন মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা দু’জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। আপাতত সেদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে তাঁদের বয়ান নথিবদ্ধ করা যাচ্ছে না। সেই কারণেই কমিশনকে তৃণমূল সুপ্রিমোর চোট পাওয়া নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট এখনই জমা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে কমিশনকে জানিয়েছে মুখ্যসচিব ও ডিজির নেতৃত্বাধীন যৌথ কমিটি।

নন্দীগ্রামে ভোটের প্রচারে গিয়ে চোট পেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই ঘটনা ঘিরে উত্তাল হয় রাজ্য রাজনীতি। মুখ্যমন্ত্রীর উপর ইচ্ছাকৃত হামলা হয়েছে নাকি তাঁর চোট নেহাতই দুর্ঘটনার জেরে তা নিয়ে চাপানউতোর চলে। যদিও তৃণমূলের তরফে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই আঘাত পরিকল্পনামাফিক একটি চক্রান্ত বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

এমনকী নির্বাচন কমিশনে গিয়েও এব্যাপারে নির্দিষ্ট করে অভিযোগ জানিয়ে এসেছেন তৃণমূলের নেতারা। নন্দীগ্রামে কীভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঘাত লাগল এবং ঠিক সেই সময়ে সেখানে কারা কারা ছিলেন, সেই সব তথ্য বিস্তারিত আকারে পেতে চায় নির্বাচন কমিশন।

মুখ্যমন্ত্রী জেড প্লাস ক্যাটাগরির সুরক্ষা পান। তাই তাঁর প্রচারে বেরিয়ে আঘাত লাগার বিষয়টি নিরাপত্তার একটি বড়সড় গাফিলতি বলেই মনে করা হচ্ছে। গোটা বিষয়টি নিয়ে তাই রাজ্যের মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিস্তারিত রিপোর্ট দিতে বলেছিল নির্বাচন কমিশন।

তবে আপাতত সেই রিপোর্ট কমিশনে জমা পড়েনি। রিপোর্ট জমা পড়ার দেরি সম্পর্কে অবশ্য স্পষ্ট করে কারণের উল্লেখ করা হয়েছে। ননদীগ্রাম সেদিন মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা দু’জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। আপাতত সেদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে তাঁদের বয়ান নথিবদ্ধ করা যাচ্ছে না।

সেই কারণেই নির্বাচন কমিশনকে তৃণমূল সুপ্রিমোর চোট পাওয়া নিয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট এখনও জমা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না বলে কমিশনকে জানিয়েছে মুখ্যসচিব ও ডিজির নেতৃত্বাধীন যৌথ কমিটি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।