নয়াদিল্লি: ভোটার তালিকা আধার কার্ডের সঙ্গে যুক্ত করার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের(Election commission of India) প্রস্তাব বিবেচনা করছে কেন্দ্রীয় সরকার।আইন, যোগাযোগ ও ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী, রবি শঙ্কর প্রসাদ লোকসভায় জানিয়েছেন যে, ভারতীয় নির্বাচন কমিশন ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ডের সংযুক্তিকরণের প্রস্তাব দিয়েছে। বিভিন্ন স্থানে একই ব্যক্তির একাধিক তালিকায় নাম নথিভুক্ত থাকে, যা নির্বাচনের বিধি লঙ্ঘন করে। নির্বাচন সংক্রান্ত এই আইনটি সংশোধন করা উচিত।আইনটি আপাতত কেন্দ্রীয় সরকারের বিবেচনায় আছে।” তিনি আরোও বলেন ভোটার আইডির সাথে আধারকে যুক্ত করার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে সরকার কোনও নির্দেশিকা পায়নি।তবে তিনি আশাবাদী এই আইনের মাধ্যমে অবৈধ ভোটার চিহ্নিত করা সম্ভব হবে।এবং এটি নির্বাচনী কারচুপি বন্ধ করতে কার্যকর হবে।
তবে আগেই আধার কার্ডের সঙ্গে ভোটার কার্ড লিংক করানোর বিষয়ে সম্মতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রক। সেক্ষেত্রে ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড সংযুক্তিকরণের বিষয়ে কয়েকটি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে বলে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেয় আইন মন্ত্রক। মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হওয়া আটকাতেই এই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা বলে জানানো হয়েছিল।
আইন মন্ত্রকের নির্দেশের জবাবে কী কী সতর্কতামূলক ব্যবস্থা অবলম্বন করা হচ্ছে, ইতোমধ্যেই তা জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ইলেকটোরাল রোল ডেটাবেস কোনওভাবেই আধার ইকোসিস্টেমের মধ্যে প্রবেশ করবে না বলেও জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। গত বছর কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রককে লেখা একটি চিঠিতে নির্বাচন কমিশন রিপ্রেজেনটেশন অফ দা পিপল অ্যাক্ট ১৯৫০ এবং আধার অ্যাক্ট ২০১৬-তে কয়েকটি সংশোধনীর প্রস্তাব করে। এই সংশোধনী কার্যকর হলে নির্বাচনী আধিকারিক ভোটার তালিকায় নতুন নাম তোলা বা ইতোমধ্যেই ভোটার তালিকায় যাদের নাম রয়েছে, তাদের আধার নম্বর চাইতে পারেন।
তবে কেউ তাঁর আধার নম্বর বলতে না পারলেও ভোটার তালিকায় নাম তোলার ক্ষেত্রে তা বাধা হবে না। আধার নম্বর না থাকলেও ভোটার তালিকা থেকে কারোর নাম বাদ যাবে না বলেও জানানো হয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.