গৌতম বুদ্ধ নগর: এবার যাত্রীদের কথা ভেবে নতুন উদ্যোগ নিতে চলেছে নয়ডা মেট্রো। ট্রেনের মধ্যে বিনোদনের ব্যবস্থা করতে চলেছে কর্তৃপক্ষ। এবার দিল্লি-এনসিআর থেকে নয়ডা যেতে গেলে গোটা রাস্তাটাই বিনোদনের স্বাদ পাবেন আমআদমি।
ব্যাপারটা তাহলে খুলেই বলা যাক। নয়ডা মেট্রো রেল কর্পোরেশন ঠিক করেছে যাত্রীদের যাত্রাপথ আনন্দে ভরাতে তারা একটি উদ্যোগ নেবে। কী সেই উদ্য়োগ? মেট্রো কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত যাত্রীদের আনন্দ দেওয়ার পাশাপাশি কর্পোরেশন টাকাও যাতে ভাঁড়ারে জমা পড়ে সেই কাজ করবে তারা। এর জন্য নয়ডা মেট্রো রেল কর্পোরেশন ফ্লোটেড টেন্ডারের ব্যবস্থা করেছে। মেট্রোর অ্যানাউন্সমেন্ট সিস্টেমে এবার যোগ হতে চলেছে মিউজিক। এর ফলে মেট্রোর মধ্যে যেমন কার্যকরী ও প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা ঘোষিত হবে, তেমনই বাজবে গান। যাত্রীদের বিনোদন দিতেই এই নয়া উদ্যোগ নিয়েছে নয়ডা মেট্রো রেল কর্পোরেশন।
এর পাশাপাশি প্রথম পড ট্যাক্সিও আসছে নয়ডাতে। নয়ডা বিমানবন্দর থেকে চলবে এই ট্যাক্সি। যনুনা অথরিটি মঙ্গলবার এ নিয়ে ফিজিক্যাল রিপোর্ট ও বিস্তারিত প্রজেক্ট রিপোর্ট জমা দিয়েছে। ইন্ডিয়ান পোর্ট রেল অ্যান্ড রোপওয়ে কর্পোরেশন লিমিটেডের কাছে এই রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে একটি ট্যাক্সি ফিল্ম সিটি থেকে নয়ডা বিমানবন্দরের মধ্যে যাতায়াত করবে। সেকেন্ড ফেজে এই পড ট্যাক্সি নয়ডা বিমানবন্দর থেকে গ্রেটার নয়ডার মধ্যে চলাচল করবে।
বর্তমানে মেট্রো পরিষেবা কীভাবে আরও উন্নত করা যায় তার দিকে ঝুঁকেছে কেন্দ্র। কিছুদিন আগেই কলকাতায় মেট্রো সম্প্রসারণের কাজ হয়েছে। দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে মেট্রো। বরাহনগরের কাছে জমিজটের কারণে দীর্ঘদিন এই প্রকল্প আটকে ছিল। এবার সমস্য়ার সমাধান হল এবং চালু হল মেট্রো। সৌন্দর্যায়নের জন্য স্টেশনে ঢোকার মুখে রামকৃষ্ণ, মা সারদা ও স্বামী বিবেকানন্দর মূর্তি বসানো হয়েছে। সারা দিনে সবক’টি ট্রেন দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত চলবে না। এই মুহূর্তে কবি সুভাষ এবং দমদমের মধ্যে সারাদিনে ২৪৪টি ট্রেন চলে। তার মধ্যে ১৫৮টি ট্রেন কবি সুভাষ এবং দক্ষিণেশ্বরের মধ্যে চালানোর চিন্তাভাবনা রয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষের।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.