আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণ হয় তার জন্যে রাজ্য জুড়ে পুলিশ পর্যবেক্ষক নিয়োগ করছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এর পাশাপাশি থাকছে সাধারণ পর্যবেক্ষক ও।
এর আগেই নির্বাচন কমিশন বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক হিসেবে বিবেক দুবে এবং বিশেষ সাধারণ পর্যবেক্ষক অজয় ভি নায়েক কে নিয়োগ করেছিল ।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নন্দীগ্রামে আহত হওয়ার ঘটনায় আরো এক বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিল কুমার শর্মা কে নিয়োগ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। গত মঙ্গলবার রাজ্যে এসে পৌঁছেছে বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক অনিল কুমার শর্মা।এর আগেও কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছিল যে প্রতিটি বুথেই স্পর্শ কাতর বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এর আগে ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের তুলনায় এই বারের বিধানসভা নির্বাচনে আরো বেশি বিশেষ পর্যবেক্ষক মোতায়েন করছে ,এমনটাই খবর নির্বাচন কমিশন সূত্রে।
২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সাধারণ পর্যবেক্ষক ১৭০ জন ছিলেন এবং ৭৩ জন এক্সপেন্ডিটার অবসার্ভার ছিলেন এর পাশাপাশি বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক ৩২ জন ছিলেন। এর তুলনায় এই বছর বিধানসভা নির্বাচনে বিশেষ পর্যবেক্ষক দের সংখ্যাটা অনেকেটাই উর্ধমুখী ।এর পাশাপাশি রাজ্যে এসেছে ৭২৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এমনটাই খবর নির্বাচন কমিশন সূত্রে।
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে যে যখন যেই জায়গায় যেই সংখ্যায় কেন্দীয় বাহিনী প্রয়োজন হবে তখন সেই সেই জায়গায় কেন্দীয় বাহিনী পাঠাবে নির্বাচন কমিশন এর পাশাপাশি রাজ্যে শান্তিপূর্ণ ভাবে নির্বাচন করতে আইন শৃঙ্খলার দিক তাকেও করা ভাবে নজর রাখছে নির্বাচন কমিশন।
ইতিমধ্যেই রাজ্যে আসা কেন্দীয় বাহিনী রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় রুট মার্চ চালাচ্ছে। বিশেষ করে স্পর্শকাতর এলাকায় বিশেষ ভাবে রুট মার্চ এবং নজরদারিও চালাচ্ছে কেন্দীয় বাহিনী এবং এই কেন্দীয় বাহিনীদের পুরো বিষয়টি পরিচালনায় থাকবে রাজ্য পুলিশ এমনটাই নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে।
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচন শান্তি এবং সুষ্ঠ করতে রাজ্য পুলিশের বিশাল দায়িত্ব ভূমিকা রয়েছে তা নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।
সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার মহাপঞ্চায়েত আরও একটু ধাক্কা দেবে বিজেপিকে