কলকাতা: গরমকাল পড়লেই আমরা ঘুম থেকে উঠতে গড়িমসি করতে থাকি। কারুর আবার অভ্যেসও সকালে ওঠা ঘুম থেকে। কেউ আবার বেলা অবধি বিছানায় গড়াগড়ি খায়। কিন্তু কারুর কারুর আবার অ্যালার্ম বেজে গেলেও ঘুম ভাঙতে চায় না।
কখনও সে উঠে যায় সকাল ৭ টায় তো আবার কখনও ভোর ৫ টায় ঘুম ভেঙে যায়। তবে এটা আপনার শারিরীক অসুস্থতার লক্ষণ এটা মাথায় রাখুন। নতুন এক সমীক্ষা এমনটাই বলছে। কারুর কারুর অ্যালার্ম সেট করার দরকার পড়ে না। কারণ সে সবসময়েই সময়ের মধ্যে উঠে পড়ে ঘুম থেকে। যাদের জীবনধারা এমন, তারা নাকি একেবারেই সুস্থ।
এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ঘুম সংক্রান্ত ওই সমীক্ষাটি চালিয়েছিল। তবে তারা যে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে তার পেছনে কোন বৈজ্ঞানিক যুক্তি রয়েছে সেটা তারা বলেনি। তারা বলছে যে শরীরে ক্লান্তি না থাকলে ভালো ঘুম হয়। তাড়াতড়ি যাদের ঘুমের অভ্যেস তাদেরও জীবন নরমাল। তার জীবনের সব কাজ সময়ে করতে ভালোবাসেন ও করতে পারেন প্রতিদিনই। আবার মানসিক দিক থেকে যাদের কোনো চাপ বা অসুস্থতা নেই তারাও নির্ঝঞ্ঝাট ঘুমাতে পারে ও তাড়াতাড়ি উঠতে পারে। তাই তাদের অ্যালার্ম লাগে না। আবার প্রতিদিন একটা রুটিন মেনে খাওয়া-দাওয়া করলেও শরীর যাবতীয় পুষ্টি পায়। এতেও শরীর থাকে একবারে সুস্থ।
তবে উল্টোদিকে যাদের রয়েছে কোনো রোগ বা শারীরিক অসুস্থতা, তাদের জীবনযাপন পদ্ধতি আলাদা। তাদের উপর ওষুধেরও একটা প্রভাব থাকে। আবার অনেকেই অনিদ্রার শিকার হয়। সেক্ষেত্রে রাতের পর রাত তাদের ঘুম আসে না। ফলে জীবনে মানসিক শান্তির অভাব বোধ করেন তারা। সাধাণ জীবনযাপন করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। ফলে তাদের শরীরে বাসা বাঁধে আলসেমি। একটা ঘুম-ঘুম ঘোরে আচ্ছন্ন থাকে তারা। ফলে তারা অ্যালার্ম দিলেও সেই আওয়াজ শুনতে পাননা। আবার কখনো কখনো শুনতে পেলেও সেই সময়েই উঠে কাজ করার শক্তি বা মনোবল তারা পান না।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.