কলকাতা: বসন্ত যেন জ্বলছে। এখনও ফাল্গুন শেষ হয়নি, কিন্তু তার মধ্যেই বসন্তেই তাপমাত্রা যেভাবে হাত খুলে খেলতে শুরু করেছে, তাতে গ্রীষ্মে যে অবস্থাটা ঠিক কেমন হবে তা ভেবে আঁতকে উঠছেন অনেকেই।

সোমবার সকালেই চড়চড়িয়ে তাপমাত্রা ছুঁয়ে ফেলল ২৫ ডিগ্রি, যদিও রিয়েল ফিল প্রায় ২৯ ডিগ্রি। এদিন দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে যথাক্রমে ৩৬ ডিগ্রি ও ২৫ ডিগ্রির মধ্যে। এদিন দিনভর আকাশে কিছুটা করে মেঘ থাকতে পারে। সন্ধ্যের পর থেকে চাঁদ দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই, আকাশ ঢেকে যাবে মেঘে।

এদিন সূর্যোদয় হয়েছে ৫ টা বেজে ৫২ মিনিটে। সূর্যাস্ত হবে বিকেল ৫ টা বেজে ৪৩ মিনিটে। অর্থাৎ শীতের ছোট্ট বেলা পেরিয়ে ক্রমেই বাড়ছে দিনের সময়। এদিন আর্দ্রতা রয়েছে ৮৫ শতাংশ, যা কিনা যথেষ্ট অস্বস্তিদায়ক।

আগামী কয়েকদিনে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণে তাপমাত্রা আর না বাড়লেও আপাতত বৃষ্টির তেমন কোনও সম্ভাবনা নেই। ফলে দক্ষিণ বঙ্গবাসীর সঙ্গী ভ্যাপসা গরমই। কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় বৃষ্টির তেমন সম্ভাবনা এখনই নেই।

অন্যদিকে মার্চের ১১ থেকে শুরু করে ১৭ তারিখের মধ্যে উত্তর পূর্বের একাধিক রাজ্য অরুণাচল প্রদেশ, অসম, মণিপুর, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা এবং সিকিমে বৃষ্টি হতে পারে। ওই সময়টা দেশের কোনও রাজ্যেই তাপমাত্রা তেমন বাড়বে না।

আবহাওয়া দফতরের তরফে বলা হয়েছে, ১১ থেকে ১৩ মার্চ পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশায় কিছুটা বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অর্থাৎ ১১ তারিখের পর থেকে বদলে যাচ্ছে দেশের আবহাওয়া।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।