মুম্বই: ইংল্যান্ডকে চার টেস্টের সিরিজে দুরমুশ করে প্রথম আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে জায়গা নিয়েছে ভারত৷ ১৮ জুন ইংল্যান্ডের মাটিতে হবে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল৷ বিরাট কোহলিদের প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড৷ কিন্তু ফাইনালে মাঠে নামার আগে কঠিন বায়ো-বাবলের মধ্যে থাকতে হবে ভারতীয় ক্রিকেটারদের৷

৩০ মে আইপিএল ফাইনালের পরই ইংল্যান্ড উড়ে যাবেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা৷ শোনা যাচ্ছে, ১ জুন থেকেই আইসিসি-র বেঁধে দেওয়া কঠিন জৈব সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে ঢুকে পড়তে হবে বিরাট-রোহিতদের৷ কারণ ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের জন্য ১ থেকে ২৬ জুন পর্যন্ত কঠিন জৈব সুরক্ষা বলয় তৈরি করছে আইসিসি। ক্যাপ্টেন বিরাট কোহলি-সহ দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে নিয়মমাফিক ১৪ দিনের কঠিন জৈব সুরক্ষা বলয়ের ব্যাপারে রাজি হয়েছে বিসিসিআই৷ পাশাপাশি বোর্ডের তরফে আইসিসিসি ও ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডকে জানিয়ে দেওয়াছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা যে মাঠে প্র্যাকটিস করতে দিতে হবে৷

এর আগে অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারতীয় দলের কঠিন জৈব সুরক্ষা বলয়ের নিয়ম নিয়েও কম জলঘোলা হয়নি৷ ভারতীয় দলের একাধিক সিনিয়র ক্রিকেটাররা জৈব সুরক্ষা বলয় নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন৷ ফরে হস্তক্ষেপ করতে হয় বোর্ডকে৷ শোনা গিয়েছিল, রোহিতের মত সিনিয়র ক্রিকেটারকে হোটেলের শৌচাগার পরিষ্কার করতে হয়েছিল৷ কারণ ব্রিসবেনে ভারতীয় টিম হোটেলে হাউস কিপিং বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল৷ পরে বোর্ডকর্তাদের হস্তক্ষেত্রে সমস্যার সমাধান হয়৷

এদিকে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের ভেন্যু ক্রিকেট মক্কা লর্ডস থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা ভাবচ্ছে আইসিসি৷ লর্ডসের পরিবর্তে ফাইনাল হতে পারে সাউদাম্পটনের এজেস বোলে৷ এর কারণ হল স্টেডিয়ামের মধ্যেই হোটেল রয়েছে৷ গত বছর করোনা আবহে প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সিরিজে এখানেই জৈব সুরক্ষা বলয়ে থেকে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটাররা৷ তারপর এখানেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ খেলেছিলেন জো রুটরা৷ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ইংল্যান্ডেই থেকে যাবেন বিরাট কোহলিরা৷ কারণে তারপরই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ খেলবে কোহলি অ্যান্ড কোং৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।