বদলেছে দুনিয়া। আর এই নগরায়ণের জেরে ক্রমশ বদলে যাচ্ছে আমাদের লাইফ স্টাইল। ব্যস্ত কর্মজীবনে ৮টা ৫টা’র ডিউটি সামাল দিতে গিয়ে হেঁশেল ঠেলা এখন মাথায় উঠেছে। কাজের প্রয়োজনে প্রতিদিনই আমাদের ঘর থেকে বাইরে যেতে হয়। কাজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ব্যস্ততা।

ব্যস্ততার কারণে ছুটির দিন ছাড়া অন্য দিনগুলোতে আমাদের রান্নার কাজ সারতে হিমশিম খেতে হয়। তাই অনেকে পুরো সপ্তাহের রান্না একবারে করে ফ্রিজে রাখেন। পরে তা গরম করে খেয়ে থাকেন। আধুনিক কর্মব্যস্ত জীবনে এখন ইলেকট্রনিকস গ্যাজেট যেন বিলাসিতা। তবে এগুলি সময় বাঁচাতে যে নেহাত মন্দ নয় তা এক বাক্যে মানছেন সকলেই।

 

শুধু তাই নয়, যে কোনও ধরনের ইলেকট্রনিকস গ্যাজেট বিশেষ করে রান্নার সামগ্রী আজকের যুগে দাঁড়িয়ে আমাদের সঙ্গে যেন ক্রমশ অঙ্গাঅঙ্গি ভাবে জড়িয়ে যাচ্ছে। তব সবকিছুরই সঠিক ব্যবহারের প্রয়োজন আছে। নয়তো হিতে বিপরীত হতে কতক্ষন?

যেহেতু যুগ বদলেছে সেহেতু আজকের দিনে পুরুষের সঙ্গে সমান তালে ছুটে চলেছেন নারীরাও। তবে তাঁদের ঘরও সামলাতে হচ্ছে। মানুষ করতে হচ্ছে সন্তানকে। ম্যানেজ করতে হচ্ছে অফিসের বসকে। সময়ের মধ্যে রেডি করতে হচ্ছে কাজের প্রোজেক্ট। আর এতকিছু সামলে রান্না করা ভীষণ রকমের এক ঝক্কির কাজ। কিন্তু পেট তো আর সেসব কথা শুনবে না ফলে রান্না আপনাকে করতেই হবে।

তবে সময় বাঁচিয়ে ঝটপট রান্না করতে চাইলে আপনি চোখ বুজে ভরসা করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের মাল্টিপারপাস ইলেক্ট্রনিক্স গ্যাজেটের উপর। এগুলি যেমন বাঁচাবে আপনার সময় তেমনই বাড়তি বাসন পত্রের ব্যবহার কমিয়ে রান্নাঘরকেও পরিস্কার রাখতে সাহায্য করবে।

শুধু তাই নয়, বাড়িতে হঠাৎ করে কেউ আসলে তাঁকে কিছু বানিয়ে খাওয়াতে চাইলে সময় বাঁচাতে আপনি ভরসা রাখতে পারেন ব্রেড মেশিনের উপর। বর্তমান বাজারে এই ইলেক্ট্রিক ব্রেড মেশিন গুলির জনপ্রিয়তা বেশ বাড়ছে।
সকালের প্রাতঃরাশে পাঁউরুটি রাখতে চাইলে কোনও রকম ঝামেলা ছাড়াই চটজলদি আপনার থালায় গরমাগরম খাবার হাজির করতে চাইলে বেছে নিতে পারেন বিভিন্ন ধরনর ব্রেড মেশিন গুলি।

ফলে কর্মজীবি মানুষ হোক বা গৃহবধূ সময় বাঁচাতে এই ধরনের মেশিন গুলি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সকলের কাছে। পকেট ফ্রেন্ডলি বাজেটেই কিনে ফেলা যায় এই জিনিস গুলি। তবে আর দেরি কেন? আজই নিয়ে আসুন আপনার ঘরে ব্রেড মেশিন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।