মুম্বই: এই মুহূর্তে ভারত সফরে রয়েছে ইংল্যান্ড৷ সদ্য শেষ হয়েছে চার টেস্টের সিরিজ৷ ১২ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে পাঁচ ম্যাচের টি-২০ সিরিজ৷ তার আগেই আইপিএলে খেলা ইংল্যান্ড ক্রিকেটাদের জন্য সুখবর৷ আইপিএলের জন্য ইংরেজ ক্রিকেটারদের ছেড়ে দেওয়ার কথা জানিয়ে দিলেন ইংল্যান্ড কোচ ক্রিস সিলভারউড৷

রবিবারই সরকারিভাবে চতুর্দশ আইপিএলের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে বিসিসিআই৷ ২০২১ সালে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ শুরু হচ্ছে ৯ এপ্রিল৷ করোনা আবহে গত বছর আইপিএল হয়েছিল সংযুক্ত আরব আমীরশাহীতে৷ কিন্তু এবার ঘরের মাটিতেই আইপিএল আয়োজন করতে চায় বিসিসিআই৷ মেগা এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল হবে মোতেরায় নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ৩০ মে৷ প্লে-অফ ম্যাচগুলি হবে যথাক্রমে ২৫, ২৬ ও ২৮ মে৷

এই মুহূর্তে ভারতীয় সফরে থাকা ইংল্যান্ড দলের ৭ জন ক্রিকেটার চতুর্দশ আইপিএলে রয়েছেন৷ ২ জুন থেকে ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট শুরু হচ্ছে ইংল্যান্ডের৷ কিন্তু ইংল্যান্ডে দলের কোনও ক্রিকেটারকে তার ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে খেলার ছাড়পত্র দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন ইংল্যান্ড কোচ৷ সংশ্লিষ্ট ফ্র্যাঞ্চাইজি আইপিএলের প্লে-অফে উঠলে সেই ক্রিকেটার কিউয়িদের বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম টেস্ট মিস করবেন৷ কিন্তু তাদের ছেড়ে দেওয়ার কথা পরিষ্কার জানিয়ে দেন ইংল্যান্ড কোচ৷

সিলভারউড জানান, ‘আমরা এখনও টেস্ট নিয়ে কিছু ভাবিনি৷ আমার কাছে দেশের হয়ে খেলাটা সবচেয়ে বড় অনুভূতি৷ কিন্তু আইপিএলের জন্য দলে পরিবর্তন করাটাও কঠিন৷ আমরা টেস্ট সিরিজ নিয়ে আলোচনা করব৷ টেস্ট সিরিজের প্রস্তুতি নিয়ে আমরা পরে ভাবব৷ এখনই এ সব নিয়ে কিছু ভাবচ্ছি না৷ তবে আমরা কিছু একটা করব৷’ ইংল্যান্ড টেস্ট দলে থাকা যে সাত ক্রিকেটার আইপিএলের দলের রয়েছেন, তাঁরা হলেন বেন স্টোকস, স্যাম কারেন, জোস বাটলার, জোফরা আর্চার, মোয়েন আলি, জনি বেয়ারস্টো এবং ক্রিস ওকস৷

দেশের মাটিতে কোটিপতি লিগের প্রত্যাবর্তন ঘটলেও আটটি নয়, মোট ৬টি ভেন্যুকে বেছে নেওয়া হয়েছে এই টুর্নামেন্টের জন্য। তালিকায় রয়েছে মুম্বই, দিল্লি, কলকাতা, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই এবং আমদাবাদ। চতুর্দশ আইপিএলের ঢাকে কাঠি পড়ছে আগামী ৯ এপ্রিল। টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ৩০ মে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নরেন্দ্র মোদী ক্রিকেট স্টেডিয়ামে৷ হোম-অ্যাওয়ে ভিত্তিতে প্রত্যেক ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলার সুযোগ পেলেও নিজেদের হোম গ্রাউন্ডে খেলার সুযোগ হচ্ছে না কোনও দলেরই।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।