কলকাতা: অনেকেরই আজকাল চুলের একটি বিশেষ সমস্যা বেড়েছে। তা হলো খুশকি। এই খুশকি যে শুধুই শীতকালে হচ্ছে তা নয়, আজকাল অনেকের মুখেই শোনা যাচ্ছে সারা বছর মাথায় বাসা বাঁধা এই খুশকির কথা। নারী পুরুষ যে কারোরই এ সমস্যা হতে পারে। এর জন্যে বেড়ে যায় ত্বকে ব্রণ ও নানারকম অ্যালার্জির সম্ভাবনাও। আবার চুল পড়ে টাক হওয়াও অজানা নয়। এবার একেবারে প্রাকৃতিক কিছু উপাদান ব্যবহার করে দেখুন।

১.অ্যালোভেরা: এই প্রাকৃতিক উপাদানটি হাজার গুণে ভরপুর ও হাজারটি সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা রাখে। চুলের যাবতীয় সমস্যা দূরীকরণে জাদুকরী ভূমিকা নিতে পারে এই অ্যালোভেরা। এটি চুলের ঘনত্ব বাড়ায়, চুল পড়া বন্ধ করে, খুশকির সমস্যা দূর করে। অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে এতে। এর ফলে এটি খুবই প্রিয় উপাদান মেয়েদের কাছে। খুশকি দূর করতে অ্যালোভেরার রস ও নারকেল তেল একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এই তেল ব্যবহারে খুশকি দূর হবে চটজলদি। অ্যালোভেরা চাইলে আপনি অনলাইনেও এখুনি কিনতে পারেন। নিচে দেওয়া রইলো সেই লিংক।

২. রসুন: বহু উপকারিতা সমৃদ্ধ আরেকটি বিশেষ উপাদান রসুন। এটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ভালো, তেমনি উপকারী ফল দেবে আপনার চুলের জন্যও। রসুনে থাকা অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদান খুশকি দূর করতে পারে তাড়াতাড়ি। রসুন ব্লেন্ড করে এর রসের সঙ্গে সামান্য জল মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ মাথার ত্বকে লাগান। চাইলে এর সঙ্গে মেশাতে পারেন সামান্য মধু ও আদার রস। সপ্তাহে তিনদিন এই মিশ্রণ ব্যবহার করলে মুক্তি মিলবে খুশকি থেকে।

৩. লেবুর রস: দুই টেবিল-চামচ লেবুর রস নিয়ে পুরো মাথায় চুলের গোড়ায় ঘষে ঘষে লাগান তুলো দিয়ে। এরপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এবার এক টেবিল-চামচ লেবুর রস নিয়ে এক কাপ জলে মেশান। লেবুর রস মেশানো জল দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। খুশকি না কমা পর্যন্ত প্রতিদিন এভাবে লেবু চিকিৎসা চালিয়ে দেখতে পারেন।

৪. মেথি-তেল: সাধারণ নারকেল তেলের সঙ্গে গোটা মেথি মিশিয়ে কয়েকদিন বোতলে রেখে দিন। রোদে রাখবেন। এবার নিয়মিত এই মেথি মেশানো তেল মাখুন মাথায়। রাতে মেখে সকালে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে মাথার চুল ও ত্বক দুইই ভালো থাকবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।