‘কথায় বলে স্বাস্থ্যই সম্পদ’। স্বাস্থ্য ভালো যার সব ভালো তাঁর। আর আজকের যুগে দাঁড়িয়ে এই প্রবাদ বাক্যটি যে কতখানি সত্যি তা বেশ বুঝতে পারছেন সকলেই। তবে শুধু স্বাস্থ্য ভালো রাখলেই চলবে না। শরীর স্বাস্থ্যের পাশাপাশি আরও একটি জিনিসের নিয়মিত যত্ন করা উচিত। আর তা হল আমাদের দাঁত।
খারাপ পরিস্থিতি হোক বা অন্য কোনও সময়। একটুকরো হাসি দিয়ে সবকিছু ঠিকঠাক করে দিতে দাঁতের অবদান অনেকখানি। কারণ, যেকোনও মানুষের মিষ্টি মুখের রহস্য লুকিয়ে থাকে এই দাঁতের মধ্যেই। এক টুকরো হাসি যেমন সব ব্যথা দুঃখ ভুলিয়ে দিতে পারে তেমনই সময় থাকতে দাঁতের মর্ম না বুঝলে অকালে দাঁত পড়ে গিয়ে আপনার মুখের শ্রী টাই নষ্ট করে দিতে পারে।
তাইতো গুরুজনেরা বলেন দিনে অন্তত কমপক্ষে দু বার ব্রাশ করা উচিত। দাঁতের মাড়ি সুস্থ ও মজবুত রাখতে প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ করার পাশাপাশি আরও কিছু টিপস মেনে চললে আশিতেও আপনার দাঁত থাকবে ঝলমলে এবং সুন্দর।
তাহলে আসুন একটু জেনে নিই কেন দিনে দুবার দাঁত ব্রাশ করা জরুরি?
1. বিশুদ্ধ শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহনে দিনে দুবার দাঁত ব্রাশ করা জরুরি। কারণ, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অথবা রাতে শোওয়ার আগে নিয়মিত ব্রাশ না করলে মুখে নানারকম ব্যাকটেরিয়া, জীবাণু বাসা বাঁধবে। এছাড়াও মুখে দুর্গন্ধ হবে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও হিতকারক নয়।
2. মাড়ির রোগ প্রতিরোধে ব্রাশ করা জরুরি। ঠিকমতো ব্রাশ না করলে মাড়ি আলগা হয়ে যেতে পারে, ফুলে উঠতে পারে বা মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়ারও সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।
3. দাঁতের কোনও দাগছোপ পরিস্কার করতে দিনে দুবার দাঁত ব্রাশ করা জরুরি। এতে ধীরে ধীরে দাঁতের মধ্যে তৈরি হওয়া দাগ গুলি হালকা হতে,থাকে এবং পরে তা পুরোপুরি উঠে যায়।
4. সারাদিনে আমাদের মুখের ভিতর কমবেশি লালারস উৎপন্ন হয়। তবে ঘুমানোর সময় তা তুলনামূলক ভাবে কম উৎপাদিত হয়। আর যেহেতু লালারস দাঁতের বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে মুক্তি দেয় তাই মুখে বেশি পরিমাণে লালা তৈরি না হলে আপনার তার জন্য দিনে দুবার ভালো করে দাঁত ব্রাশ করা দরকার।
5 সামগ্রিক ভাবে মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি হার্টের রোগ, ডায়াবেটিস সহ বিভিন্ন রোগের হাত থেকে বাঁচতে হলে আজ থেকেই দিনে দু বার ব্রাশ করা শুরু করুন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.