ওয়াশিংটন: ভালোবাসলেই আঘাত পেতে হবে দম্পতিদের এমনই নিয়তি। তবে সবার ক্ষেত্রে তা হয় না। কারুর কারুর প্রেম ভালো পরিণতিও পায় কখনো কখনো। তবে কেউ কেউ আবার সেই ভালোবাসাকে পেতে মরিয়া হয়ে ওঠে। আবার কেউ কেউ তলিয়ে যায় বিষন্নতায়। এছাড়াও তারা নানা বিপথে চালিত হয়। তবে এমন যদি হয় যে কেউ বিয়ের আগের দিন সঙ্গীর কাছে প্রতারিত হন? সেক্ষেত্রে কী করবেন তিনি?

একটি লোক হারানো প্রেম ফিরে পেতে প্রাসাদ তৈরি করেন। এডওয়ার্ড নামক ওই লোকটি চুনাপাথরের প্রাসাদ তৈরি করেন। তবে লাটভিয়ার প্রাসাদটি নিয়ে এখনো রহস্য রয়েছে। হবু স্ত্রীর কাছে প্রতারিত হয়ে তিনি ফ্লোরিডায় চলে যান। এই প্রাসাদটি অন্যতম রহস্যময় প্রাসাদের মধ্যে বিখ্যাত। এই প্রাসাদ কীভাবে তৈরি হয়েছিল সেই রহস্য এখনো উদ্ধার করা যায়নি। ওই জায়গায় এতো চুনাপাথর কী করে এলো সেই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়নি।

আরো পোস্ট- কৃত্রিম ফুসফুস নিয়ে কাটালেন ৬৮ বছর!

এডওয়ার্ডের পারিবারিক ব্যবসা ছিল পাথরের প্রাসাদ তৈরির। বংশ পরম্পরায় সেই দক্ষতা তিনিও পেয়েছিলেন। তিনি তার প্রাসাদটি শুধু চুনাপাথর নয়, কাঠ দিয়েও তৈরি করেছিলেন। সেই প্রাসাদে রয়েছে একটি ৫০০ পাউন্ডের হৃদয়াকৃতি টেবিল। এর মাধ্যমেই তিনি তার হারিয়ে যাওয়া প্রেমকে বাঁচাতে চেয়েছিলেন। তিনি প্রকাশ্যে নির্মাণকাজ করতেন না। তাই লোকমুখে প্রচারিত যে এতে কোনো জাদুবিদ্যাও লুকিয়ে রয়েছে। তিনি কৈশোরে হারিয়ে যাওয়া প্রেমের শোকে পাথর কেটে বাকি জীবনটা কাটিয়ে দেন। ব্যয়বহুল প্রাসাদটির জন্যে নানা সময়ে তিনি নানা কাজ করেছেন।

ফ্লোরিডায় এসে এডওয়ার্ড জমি কিনেছিলেন। “এডস প্লেস” নাম দিয়েছিলেন তিনি এই প্রাসাদের। তার প্রাসাদের সব আসবাব স্থানান্তর করা যেত। আবার তিনি ৩ বছর ধরে তার প্রাসাদের স্থান পরিবর্তন করেন। তিনি মারা যাওয়ার পর এই প্রাসাদের মালিক হন তার এক ভাইপো। পরে নাকি সেও প্রাসাদটি বিক্রি করে দিয়েছিলো বলে শোনা গেছে। এখন এর নাম “কোরাল ক্যাসল”। এখন এটি পর্যটকদের কাছে আগ্রার তাজমহলের সমান জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।