কলকাতা: সম্পর্ক দুটি মানুষের মনের মিল থাকলেই হয়। সেক্ষেত্রে যদি দুটি মানুষের চরিত্রই হয় আলাদা তাহলে? মনে রাখবেন প্রেম বাস্তবেই মেনে চলে না কোনো বাধা। ভালোভাগা থেকে ভালোবাসায় আসার পরই আসল রূপ বুঝতে পারা যায়। কিন্তু তখন কি সরে আসার উপায় আছে? এদিকে এগোতেও তারা ভয় পাচ্ছেন কারণ কারুর সঙ্গেই কারুর মিলছেনা মত। চিন্তা করবেন না। দুজন আলাদা হলেও আপনারা যে একে অপরকে ভালোবাসেন এটাই আপনাদের ধরে রাখার একমাত্র কারণ। আর যদি এমনটাই হয়, তাহলে সম্পর্কের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মেনে চলতেই হবে।

১. হতেই পারে, আপনি যেটা করতে পছন্দ করেন না, তা আপনার সঙ্গীর খুব প্রিয়। মনে করুন, আপনার বই পড়তে দেখতে একেবারেই ভালো লাগে না। কিন্তু আপনার সঙ্গী আবার নানারকম বই পড়তে খুবই ভালোবাসে। সেক্ষেত্রে তার ইচ্ছের মর্যাদা দিতে শিখুন। ইচ্ছে না থাকলেও তাকে সঙ্গ দিন। আপনিও তাকে কিছু পড়ে শোনান বা তার পছন্দের কিছু পড়ে শোনাতে বলুন। একান্তই সেই ইচ্ছে না করলে সেখানে বসে নিজের অন্য কাজে করতে পারেন।

২. সম্পর্কে একটু দূরত্ব রাখুন। দুজন দুজনের ব্যাপারে নাক গলাবেন না। কারণ এমন করলেই সম্পর্ক তিক্ত হতে শুরু করে। আপনারা না মানলেও এতেই কিন্তু দুজনের প্রতি আকর্ষণ বাড়বে আরো বেশি। উল্টোদিকের মানুষটাকে একটু নিজের মতো থাকতে দিন। দেখুন তিনি আপনাকে মিস করছেন কিনা।

৩. সবসময় নিজেদের পার্থক্য না খুঁজে মিলগুলো খুজুন। বিপরীত মেরুর মানুষ হলেও সেক্ষেত্রে কিছু না কিছু মিল তো থাকবেই। প্রয়োজনে কোনো আপনার কোনো একটি পছন্দ তার মতো করে সাজিয়ে নিন। আপনার এই ছোট্ট ত্যাগ সম্পর্ককে জোরালো করবে।

৪. এই জিনিসটি সম্পর্কে খুবই দরকারি। সঙ্গীকে বিশ্বাস করতে শিখুনআখে। কথায় কথায় অসঙ্গতি খুঁজে বের করা তাকে মিথ্যে প্রমান করার চেষ্টা ত্যাগ করুন। আর সব সম্পর্কের প্রথম মন্ত্রই হলো বিশ্বাস।

৫. যে নতুন মানুষটি এসেছে তাকে আগলে রাখতে শিখুন। কথায় কথায় তার ভুল খুজবেন না। আপনিও ভুল করেন। কিন্তু সঙ্গী কী করে তা মেনে নেয় সেটা দেখুন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।