মুম্বই: বরুণ ধাওয়ান এর পর এবার সাত পাকে বাঁধা পরতে চলেছেন,বরুণ এর দীর্ঘদিনের বন্ধু শ্রদ্ধা কাপুর। রোহন ও শ্রদ্ধা প্রকাশ্যে তাদের সম্পর্ক নিয়ে মুখ না খুললেও এরকমই গুঞ্জন এবং তাদের সম্পর্ক নিয়ে এই চর্চা চলছে আপাতত বি-টাউনের অন্দরমহলে।  দুজনারি পারিবারিক তরফ থেকে সমস্ত রকম সম্মতি আছে বলে জানা যাচ্ছে।
চলতি মাসের শুরুতেই শ্রদ্ধা কাপুরের মাসির ছেলে প্রিয়ঙ্ক শর্মা এবং সাজা  মুরানির বিয়ের অনুষ্ঠানে মলদ্বীপে সপরিবারে হাজির ছিলেন শ্রদ্ধা। সেখানে নায়িকার পাশাপাশি দেখা মেলে রোহনেরও। প্রিয়াঙ্কের বিয়েতে  গোলাপী পাগড়ি পরে ট্রাডিশনাল ছাতার তলায় দারুণ নেচে তাক লাগিয়েছেন শ্রদ্ধা। তারপর প্রিয়ঙ্ক শর্মা এবং
সাজা মুরানির ইউনিয়ন উদযাপন করতে মুম্বাই ফিরে এসেছেন। এর মধ্যেই শ্রদ্ধা ও রোহনের যে ছবিগুলি
 সামনে এসেছে তাতে মনে হচ্ছে বিষয়টা আর শুধু প্রেম সম্পর্কে আটকে নেই। বলিউডের নামী সেলিব্রিটি ফটোগ্রাফার রোহন শ্রেষ্ঠার সঙ্গেই নাকী খুব শীঘ্রই  সাত পাকে বাঁধা পড়তে চলেছেন শ্রদ্ধা কাপুর।
গত শনিবার রাতে রোহনের জন্মদিনের পার্টিতে একসঙ্গে লেন্সবন্দি হলেন এই চর্চিত পাওয়ার কপল । শ্রদ্ধার বিয়ের জল্পনা প্রথমে  উস্কে দিয়েছিলেন নায়িকার বন্ধু বরুণ ধাওয়ান। রোহন যখন বরুণকে বিয়ের শুভেচ্ছা জানায় তখন পাল্টা অভিনেতা বরুণ লিখেছিলেন- ‘আমি আশা করছি তুমিও তৈরি রয়েছো বিয়ের জন্য’।
লাইম গ্রিন রঙা শর্ট ড্রেসে পাওয়া গেল শ্রদ্ধাকে পাওয়া গেলো রোহনের জন্মদিনের পার্টিতে। পরণে কালো ও সবুজ দারুণ ড্রেস পরে পায়ে কালো রঙা হিলস ও ম্যাচিং কালো পার্স। মুখটিও কালো মাস্কেই ঢেকে রেখেছিলেন নায়িকা। রোহনের জন্মদিনের পার্টিতে দেখা মিলল রণবীর সিংয়েরও। ফটোগ্রাফারদের সামনে খোশ মেজাজে পোজ দিলেন তিনি।
রোহনের বাবা রাকেশ শ্রেষ্ঠা, আগেই এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, শ্রদ্ধা এবং রোহনের যদি  দুজন বিয়ে করতে রাজি থাকলে তিনি খুশি হয়ে সব কিছু করবেন। তাঁরা কলেজ জীবন থেকে বন্ধু। দুজনেই তাঁদের কর্মজীবনে ভালো কাজ করছে, তাই দুজনের একসঙ্গে থাকার যে কোনো সিদ্ধান্ত পরিণত এবং বুদ্ধিমানের হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।