নয়াদিল্লি: বণিকসভা ফিকি-র সামগ্রিকভাবে ব্যবসায় আস্থার সূচক বৃদ্ধি হয়ে দাঁড়ালো ৭৪.২ তে,যেহেতু বর্তমানে অবস্থার উন্নতি হয়েছে এবং পাশাপাশি আশা জেগেছে ব্যবসায়ী মহলে। যা এই দশকে সর্বোচ্চ। রবিবার এমনটাই জানানো হয়েছে। এর আগে সমীক্ষা করে দেখা গিয়েছিল সূচক ৭০.৯ এবং এক বছর আগে অংকটা ছিল ৫৯। যা সূচিত করছে চাহিদা বৃদ্ধির অবস্থায় ফিরছে এবং উৎপাদন ক্ষমতা কাজে লাগানোর পরিস্থিতির উন্নতি ঘটছে এবং বিভিন্ন প্যারামিটারে আশাব্যঞ্জক দৃষ্টিভঙ্গি দেখা গিয়েছে।

ব্যবসার ক্ষেত্রে বিভিন্ন দিক দিয়ে বাধার সাপেক্ষে আবার চাহিদার পরিস্থিতি উন্নতি ঘটছে বিশেষত লকডাউনের সময়ের সাপেক্ষে। ফিকির এই সমীক্ষা অনুসারে, বিশেষত কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি ভারতের শিল্প জগতের কাছে চিন্তার বিষয় হয়ে উঠেছে। তাছাড়া জ্বালানি ও অন্যান্য খরচ যেভাবে বেড়েছে উৎপাদন খরচের ক্ষেত্রে চাপ সৃষ্টি করছে।

এই সমীক্ষার জন্য যেসব সংস্থাগুলি অংশগ্রহণ করেছিল সেগুলি জানিয়েছে, শ্রমিকের খরচ, চাহিদা কম এবং প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তার অভাব ইত্যাদি এক্ষেত্রে খরচ বাড়িয়ে দেওয়ায় জন্য সবচেয়ে চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে ২০২১ সালে। অন্যদিকে রফতানি করার ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত উৎসাহ ভাতা না থাকায় আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে অসুবিধে হচ্ছে।

এদিকে অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি  এবং মূল্য নির্ধারণের ক্ষমতা কর্পোরেট ইন্ডিয়ার মুনাফাকে চালিত করবে আগামী দুটি ত্রৈমাসিকে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে অংশগ্রহণকারী সংস্থাগুলির মধ্যে আগামী ছয় মাস মুনাফা বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছে এমন সংস্থা বেড়ে হয়েছে ৩৬ শতাংশ। যেখানে এর আগে সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল ৩৩ শতাংশ। এছাড়া কর্মসংস্থান এবং রফতানির ক্ষেত্রে দৃষ্টিভঙ্গির উন্নতি ঘটেছে। যেহেতু এবার ৩৫ শতাংশ আশাবাদী বলে জানিয়েছেন যেখানে আগের সমীক্ষায় অংকটা ছিল ২২ শতাংশ।

সামগ্রিকভাবে চাহিদার পরিস্থিতির উন্নতি ঘটছে ফলে উৎপাদন ক্ষমতাকে আগের তুলনায় বেশি কাজে লাগানো হচ্ছে। আগের সমীক্ষায় ৬৮ শতাংশ জানিয়েছিল তারা উৎপাদন ক্ষমতার ৫০ শতাংশের বেশি কাজে লাগাচ্ছে সেখানে এবার এর সমীক্ষায় ৭৭ শতাংশ সে কথা জানিয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।