কলকাতা: এ বছর বিধানসভা নির্বাচনে হবে জোর টক্কর। একাধিক সিটে তৃণমূল ও বিজেপির প্রতিদ্বন্দ্বিতার দিকে তাকিয়ে মানুষ। তার মধ্যে একটি আসন হল নন্দীগ্রাম। এ বছর এই আসনে লড়বেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বিপরীতে বিজেপির হয়ে লড়বেন মমতারই প্রাক্তন সহযোদ্ধা শুভেন্দু অধিকারী।

বিজেপির তরফে জানা গিয়েছে এ বছর প্রার্থী তালিকায় দলের একাধিক নতুন ও যুব কর্মীদের নাম রয়েছে। তৃণমূল থেকে দল বদল হয়ে আসা ১৯ জনকে বিজেপি এ বছর টিকিট দিতে চাইছে। তাঁদের মধ্য়ে রয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী ও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁরা তাঁদের পুরনো কেন্দ্র থেকেই লড়তে পারেন। সেই হিসেবে নন্দীগ্রাম থেকে লড়ার সম্ভাবনা ছিল শুভেন্দু অধিকারীর। এদিন বিজেপির প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর দেখা গেল সেটাই ঘটেছে। এ বছর নন্দীগ্রামে বিজেপির প্রার্থী শুভেন্দু।

বিজেপি প্রার্থী তালিকা নিয়ে ইতিমধ্যেই দিল্লিতে বৈঠক হয়ে গিয়েছে। বৈঠকে ছিলেন অমিত শাহ, জে পি নাড্ডা ছিলেন, দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায়, শুভেন্দু অধিকারী ও রাজীব বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের মতো নেতৃত্ব। এই বৈঠকের পরই শোনা যায়, নন্দীগ্রাম থেকেই লড়তে চেয়ে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। যদিও দলের তরফে তা নিয়ে কোনও কথাই বলা হয়নি। কিন্তু এদিন বিজেপির প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর দেখা গেল শুভেন্দুর ইচ্ছাকে মান্যতা দিয়েছে দল। নন্দীগ্রাম থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিপরীতে লড়ছেন তিনিই। এও শোনা গিয়েছে ডোমজুড় থেকে প্রার্থী হতে চান রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও এনিয়ে এখনও চূড়ান্ত কিছু জানা যায়নি।

এখন যদি নন্দীগ্রামে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে শুভেন্দুর নাম ঘোষণা করার পর মুখোমুখি যুদ্ধ হবে তৃণমূল নেত্রী ও তাঁর প্রাক্তন সেনাপতিতে। যদিও সেই সেনাপতি এখন বিজেপির প্রথম সারির নেতা। এদিকে এমন খবরও উঠে আসছিল যে এ বছর বিধানসভা নির্বাচনে লড়বেন না দিলীপ ঘোষ। শোনা যাচ্ছে দলের তরফেই নাকি এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিজেপির প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর দেখা গেল চর্চিত আসন খড়গপুরে নাম নেই তাঁর। দিলীপ ঘোষের বদলে খড়গপুর আসনে বিজেপির হয়ে লড়বেন তপন ভুঁইয়া।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।