কেপটাউন: আইপিএলে একই ফ্র্যাঞ্চাইজি দলে খেলার সুবাদে বিরাট কোহলিকে অনেকটাই কাছে থেকে চেনেন তিনি। কোহলির নেতৃত্বে গুণাগুণ সম্পর্কেও ওয়াকিবহাল তিনি। ভারত অধিনায়কের নেতৃত্বে আরসিবি’র হয়ে এখনও খেতাব জেতা যদিও হয়ে ওঠেনি। তাতে কী? ভারত ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম সংস্করণের ফাইনালে জায়গা করে নেওয়ার বন্ধু কোহলির নেতৃত্বকে দরাজ সার্টিফিকেট দিলেন প্রাক্তন প্রোটিয়া অধিনায়ক আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি’ভিলিয়ার্স।
এদিন ভারতের অধিনায়ক হিসেবে ৩৬তম টেস্ট জিতে অধিনায়ক হিসেবে স্যার ক্লাইভ লয়েডের টেস্ট জয়ের রেকর্ড স্পর্শ করেন বিরাট। আর এরপরেই টুইটারে কোহলির প্রশংসায় মেতে ওঠেন এবি। অক্ষর প্যাটেল, ঋষভ পন্ত কিংবা ওয়াশিংটন সুন্দর কোহলির কারণেই মুক্তমনে ক্রিকেট খেলতে পারছে বলে দাবি করেন মিস্টার ৩৬০। ইংল্যান্ডকে ৩-১ হারানোর সঙ্গে সঙ্গে ঘরের মাঠে এদিন টানা ১০টি টেস্ট সিরিজ জয়ের নজির স্পর্শ করলেন বিরাট।
আর ‘বিরাট’ প্রশংসায় টুইটারে ডি’ভিলিয়ার্স লিখলেন, ‘কোহলির নেতৃত্বের কারণেই এই টেস্ট ম্যাচে অক্ষর, ঋষভ, ওয়াশিদের মতো ভারতীয় দলের তরুণ তুর্কিরা স্বাধীনভাবে ক্রিকেট খেলতে পেরেছে এবং আধিপত্য দেখাতে পেরেছে। ব্যক্তিগতভাবে পারফরম্যান্স না করতে পারলেও দলের অন্যান্য ক্রিকেটারদের মধ্যে সেরাটা বের করে এনেছে বিরাট। এটাই একজন স্পেশাল লিডারের সবচেয়ে বড় গুণ।’
উল্লেখ্য, প্রথম টেস্ট হেরে পিছিয়ে পড়লেও সিরিজের বাকি তিনটি টেস্ট টানা জিতে শীর্ষে থেকেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল খেলতে যাচ্ছে কোহলির ভারত। দলের এই সিরিজ জয় এবং টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে জায়গা পাকা করার পর দীর্ঘশ্বাস ফেলেছেন কোচ রবি শাস্ত্রীও। সিরিজ জয়ের পর তিনি জানিয়েছেন, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল দলের ক্রিকেটারদের মাথায় ছিল না বরং এটাকে সাধারণ একটা টেস্ট সিরিজ জয় হিসেবেই দেখছিলেন তারা। একইসঙ্গে চেন্নাইয়ে প্রথম টেস্ট হারের কারণ হিসেবে অস্ট্রেলিয়া সফরের পর সামান্য বিশ্রামকে দায়ী করেছেন শাস্ত্রী।
পাশাপাশি শাস্ত্রীর মতে গ্রাউন্ডসম্যানরা দুর্দান্ত কাজ করেছে। একইসঙ্গে ভারতীয় কোচের কথায়, ৩-১ ফলাফল প্রমাণ করে না যে সিরিজে কতটা হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.