নয়াদিল্লি: দেশজুড়ে করোনার সংক্রমণ নতুন করে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টার পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে ফের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ। নতুন করে একদিনে ১৮ হাজারেরও বেশি মানুষ করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। একইঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে করোনা সংক্রমিত হয়ে ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভাইরাসের সংক্রমণের এই বহর দেখে রীতিমতো উদ্বেগে স্বাস্থ্যমন্ত্রক।

দেশে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনার সংক্রমণ। শনিবার সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে নোভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ কোটি ১১ লক্ষ ৯২ হাজার ৮৮ জন। দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১ লক্ষ ৫৭ হাজার ৬৫৬ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে দেশজুড়ে ১৮ হাজার ৩২৭ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। একইসঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনার বলি ১০৮ জন। এই মুহূর্তে দেশে করোনা অ্যাক্টিভ কেস ১ কোটি ৮০ লক্ষ ৩০৪ জন।

করোনা মোকাবিলায় দেশজুড়ে চলছে টিকাকরণ অভিযান। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া পরিসংখ্যা অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত দেশের ১ কোটি ২৪ লক্ষ ২৭ হাজার ৭০৪ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। গত ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে করোনার টিকাকরণ অভিযান শুরু হয়। টিকাকরণের প্রথম পর্বে দেশের ৩ কোটি ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারকে টিকা দেওয়া হয়। এই পর্বে চিকিৎসক, নার্স-সহ সব স্বাস্থ্যকর্মী ও দেশের নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যদের টিকা দেওয়া হয়েছে।

দিন কয়েক আগে থেকেই দেশে শুরু হয়ে গিয়েছে করোনার দ্বিতীয় পর্বের টিকাকরণ অভিযান। টিকাকরণের এই পর্বে ষাটোর্ধ্ব প্রবীণ নাগরিক ও ৪৫ বছরের উপরের বয়সী যাঁদের কোমর্বিডিটি রয়েছে তাঁদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। কলকাতা শহরেও টিকাকরণ কেন্দ্র চালু রয়েছে।

দ্বিতীয় পর্বের টিকাকরণে যাঁরা বিবেচিত হচ্ছেন তাঁদের টিকাকেন্দ্র থকে টিকা দেওয়া হচ্ছে। কলকাতা শহর ছাড়া জেলাগুলিতেও একইভাবে চালু করা হয়েছে টিকাকরণ কেন্দ্র। আপাতত দেশে দুটি সংস্থার টিকা দেওয়া হচ্ছে। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার তৈরি কোভিশিল্ড ও ভারত বায়োটেক ও আইসিএমআর-এর তৈরি কোভ্যাক্সিনের প্রয়োগ চলছে দেশজুড়ে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।