নয়াদিল্লি: আজই বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন দীনেশ ত্রিবেদী। দিল্লিতে বিজেপির সদর কার্যালয়ে ঘটবে এই মেগা দলবদল। সপ্তাহ খানেক আগেই তৃণমূলের সঙ্গে সব সম্পর্ক চ্ছিন্ন করার ঘোষণা করেন দীনেশ। তিনি বিজেপিতে যোগ দেবেন জল্পনা তীব্র হচ্ছিল। এবার সেই জল্পনাই সত্যি হচ্ছে। আজই দিল্লিতে বিজেপির সদর কার্যালয়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ।

বিধানসভা ভোটের মুখে তৃণমূলের অস্বস্তি বাড়িয়ে ১২ ফেব্রুয়ারি রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন দীনেশ ত্রিবেদী। ‘দম বন্ধ হয়ে আসছে। আমি কিছুই করতে পারছি না। তাই আমি আমার মনের কথা শুনেছি’। রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর এমনই বলেছিলেন বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদ। দীনেশ ত্রিবেদী তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন শুনেই তাঁকে আগাম বিজেপিতে স্বাগত জানিয়েই রেখেছিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ থেকে শুরু করে দলের অন্য নেতারা।

এবার সত্যিই বিজেপিতে যাওয়ার ব্যাপারে মনস্থির করে ফেলেছেন দীনেশ। আজই দিল্লিতে বিজেপির সদর কার্যালয়ে গিয়ে বিজেপিতে নাম লেখাবেন তিনি। শুধু বিজেপিতে যোগ দেওয়াই নয়, আগামিকাল কলকাতায় ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে মোদীর সভাতেও তিনি হাজির থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। একুশের লড়াই জমজমাট। আসন্ন বিধানসভা ভোটে তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে নন্দীগ্রাম থেকে ভোটে লড়ছেন।

তাঁর পুরনো আসন ভবানীপুরে প্রার্থী হয়েছেন দলের বর্ষীয়ান নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুক্রবার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা পরেই তাঁকে বিঁধে সরব হন শুভেন্দু অধিকারী। মমতাকে তিনগুণ ভোটে হারাবেন বলে হঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন শুভেন্দু। এবার মোদীর ব্রিগেডের সভার আগেই ফের মেগা দলবদল। রাজনীতির ময়দানে দীর্ঘদিনের চেনা মুখ দীনেশ ত্রিবেদী এবার যোগ দিচ্ছেন বিজেপিতে।

ভোট যত এগোচ্ছে বিজেপি-তৃণমূলে যোগদানের হিড়িক ততই বাড়ছে। ভোটের মুখে একপ্রকার দুভাগ হয়ে গিয়েছে বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। দলে দলে তারকারা বিজেপি-তৃণমূলে ভিড় করছেন। এদিকে, সম্ভবত আগামিকাল মোদীর ব্রিগেডের সভার পরপরই বিজেপির প্রার্থী তালিকা প্রকাশ। আজ যদি দীনেশ ত্রিবেদী বিজেপিতে যোগ দেন, তবে তাঁকে প্রার্থী করতে পারে দল, এমনই খবর বিজেপি সূত্রে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।