স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা: বারাকপুরের তৃণমূলের প্রার্থী রাজ চক্রবর্তীকে কার্যত তাচ্ছিল্য করলেন বারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং৷ বললেন, বারাকপুরে হেরে যাবেন বলেই যাঁকে তাঁকে টিকিট দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে এগিয়ে ছিল  বিজেপি৷

শুক্রবার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ যাঁদের টিকিট দেওয়া হয়েছে, তাঁদের অধিকাংশই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের  কথায়,  ‘ইয়ং ফেস’। তালিকায় ১১ জন নতুন তারকা মুখ রয়েছেন৷ এঁরা হলেন রাজ চক্রবর্তী (ব্যারাকপুর), সায়নী ঘোষ (আসানসোল দক্ষিণ), জুন মাল্য (মেদিনীপুর), সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় (বাঁকুড়া), কাঞ্চন মল্লিক (উত্তরপাড়া), মনোজ তিওয়ারি (শিবপুর), বীরবাহা হাঁসদা (ঝাড়গ্রাম), অদিতি মুন্সি (রাজারহাট গোপালপুর), কৌশানী মুখোপাধ্যায় (কৃষ্ণনগর উত্তর), লাভলি মৈত্র (সোনারপুর দক্ষিণ) এবং বিদেশ বসু (উলুবেড়িয়া পূর্ব)।

শুক্রবার মোট ১৫ জন তারকা প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তৃণমূল। ১১ জন নতুন প্রার্থী ছাড়া সেই তালিকায় রয়েছেন অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী (চণ্ডীপুর), ইন্দ্রনীল সেন (চন্দননগর), চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী (বারাসত) এবং নয়না বন্দ্যোপাধ্যায় (চৌরঙ্গি)। যদিও বাদ পড়েছেন টলিউডের পুরনো মুখ দেবশ্রী রায়।

এদিকে, বয়স ও শীরিরিক অসুবিধার কারণে এবার ভোটে টিকিট দেওয়া হয়নি মমতার দু’টি মন্ত্রিসভার অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রকে। বাদ গিয়েছেন মমতার সতীর্থ পুর্ণেন্দু বসুও। রাজারহাট-গোপালপুরে তৃণমূলের বিধায়ক ছিলেন তিনি। এবার তাঁর জায়গায় প্রার্থী সদ্য দলে যোগ দেওয়া সঙ্গীতশিল্পী অদিতি মুন্সি।

এছাড়া স্মিতা বক্সিকে কিছু কারণে টিকিট দেওয়া যায়নি। জটু লাহিড়ি, অমল আচার্যকেও টিকিট পাননি। তালিকায় নাম নেই সিঙ্গুরে ‘মাস্টারমশাই’ রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যেরও। খাদ্যপ্রক্রিয়া করণ এবংউদ্যানপালন দফতরের মন্ত্রী আব্দুর রেজ্জাক মোল্লাকেও এ বার ভাঙড়ে টিকিট দেওয়া হয়নি। একদা বামফ্রন্ট মন্ত্রিসভার সদস্য রেজ্জাককেও বয়সের কারণেই ‘অব্যাহতি’ দেওয়া হয়েছে বলে দলীয় সূত্রের খবর। এদের বিধান পরিষদে স্থান দেওয়া হবে আশ্বাস দিয়েছেন মমতা। এছাড়াও তৃণমূলের তালিকা থেকে বাদ পড়া হেভিওয়েট রাজনৈতিক মুখগুলোর মধ্যে অন্যতম সোনালী গুহ। বিরোধী নেত্রী থাকাকালীন সোলীই ছিলেন মমতার ছায়া সঙ্গী।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।