কলকাতা : সবজি : নতুন আলু ২০ টাকা প্রতি কেজি, খোলা বাজারে জ্যোতি আলু – ১৫ টাকা প্রতিকিলো, চন্দ্রমুখী আলু – ১৮ টাকা কিলো আলু, পেঁয়াজ ৪০ টাকা প্রতিকিলো, আদা ৫০ টাকা প্রতিকিলো, কুমড়ো ২০ টাকা প্রতিকিলো, বাঁধাকপি – ১০ টাকা প্রতি পিস, ফুলকপি প্রতি পিস ১০-২০ প্রতি পিস। বিম কড়াই -৪০ টাকা প্রতি কিলো। কড়াইশুঁটি – ২০-২৫ টাকা প্রতি কেজি, উচ্ছে ৫০ টাকা প্রতিকিলো, বেগুন – ২০ টাকা প্রতিকিলো, টমেটো ১৫-২৫ টাকা প্রতি কিলো, লঙ্কা ৮০-১০০ টাকা প্রতিকিলো, গাজর ২০-৩০ টাকা প্রতিকিলো, শিম – ২০ টাকা প্রতি কিলো। পেঁয়াজকলি – ৪০৪-৫০ টাকা প্রতি কিলো। লাউ – ২০ টাকা প্রতি কিলো কাঁচা কলা- ৩-৫ টাকা প্রতি পিস, পটল– ৭০-৮০ টাকা প্রতিকিলো, ঢেঁড়স – ৬০ টাকা প্রতিকিলো

মাছ: প্রতিকেজি রুই (গোটা) ১৬০-২০০ টাকা। রুই (কাটা) ২০০-২২০ টাকা, কাতলা (গোটা) ২৫০ টাকা, কাতলা (কাটা) ৩০০ টাকা, বাটা-১৬০টাকা, ভেটকি ৩৫০-৪০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ৫০০ টাকা, বাগদা ৬০০-৭০০ টাকা,

মাংস: মুরগি – ১৪০-১৬০ টাকা কিলো। পাঁঠা – ৭০০-৭২০ টাকা প্রতি কিলো

পাইকারি বাজার সবজির দর

সবজি: জ্যোতি আলু ১৬-১৭ টাকা প্রতিকিলো, পেঁয়াজ ২০-২২ টাকা প্রতিকিলো, আদা ২০ টাকা প্রতিকিলো, কুমড়ো ৬ টাকা প্রতিকিলো, উচ্ছে ২২ টাকা প্রতিকিলো, বেগুন ৫ টাকা প্রতিকিলো, টমেটো ৮-১০ টাকা প্রতিকিলো, লঙ্কা -৩০-৩২ টাকা প্রতিকিলো, গাজর ৮-১০ টাকা প্রতিকিলো, বাধাকপি ৬ টাকা প্রতিকিলো, ফুল কপি প্রতি পিস ৪ টাকা প্রতি পিস।

দিন কয়েক আগেই পেট্রোলের দাম লিটার পিছু ১০০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের কোনও কোনও শহরে। এর মধ্যে রাজস্থানের গঙ্গানগরের নাম উল্লেখযোগ্য।

বিভিন্ন রাজ্যে কমানো হয়েছে কর তবে সাধারণ মানুষের ওপর থেকে পেট্রোল ও ডিজেলের করের বোঝা কিছুটা লাঘব করতে একাধিক রাজ্যে ইতিমধ্যেই পেট্রোল ও ডিজেলের ওপর থেকে কর কিছুটা কমানো হয়েছে। এর মধ্যে পঞ্চম রাজ্য হল নাগাল্যান্ড।

এর আগে পশ্চিমবঙ্গে প্রথম পেট্রোল ও ডিজেলে লিটার পিছু দাম এক টাকা করে কমানো হয়। যা অনুসরণ করা হয় রাজ্যস্থান, অসম, মেঘালয়ে। সর্বশেষে তা নাগাল্যান্ডে করা হয়। এই মূল্যবৃদ্ধিতে কেন্দ্রের থেকে রাজ্যগুলিও লাভবান হচ্ছে বলেই মন কেন্দ্রের।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।