বেজিং: আজ পর্যন্ত পৃথিবী জুড়ে বেশ কিছু অদ্ভুত, আকর্ষণীয় ও রহস্যময় গুহা খুঁজে পাওয়া গিয়েছে যাদের ইতিহাস আমাদের অবাক করেছে। সব গুহাই যে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এমনটাও নয়। তবে এই গুহাটি সব থেকে আলাদা ও রহস্যময়। এখনো এর অনেক জায়গাই উদ্ধার করা যায়নি কারণ সেই জায়গাগুলি দুর্গম ও অপ্রতিরোধ্য। তবে যেটুকু জানা গিয়েছে ও খুঁজে পাওয়া গিয়েছে তাই বা কম কীসের। শিরোনাম পড়েই বুঝতে পেরেছেন যে এই দুর্গম গুহায় কতই না চমক অপেক্ষা করছে। এই বিশেষ গুহাটির নাম এর ওয়াং ডং।

এই ভয়ংকর সুন্দর গুহাটি অবস্থিত চিনে। প্রায় পাঁচ হাজার মিলিয়ন বছর ধরে চুনাপাথর রূপ নিয়েছে এই গুহার। পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম গুহা হিসেবে তকমা পেয়েছে এই গুহা। বিস্ময়ের কথা হলো যে গুহার ভেতর ঢুকলে আপনার মনে হবে একটা অন্য পৃথিবীতে এসেছেন আপনি। কারণ এর ভেতরের আবহাওয়া ও পরিবেশ একেবারেই আলাদা।

সেখানে আপনার চোখের সামনেই নেমে আসবে স্বর্গ। তবে এখানকার স্থানীয়রা গুহাটি সম্পর্কে আগে থেকেই জানতেন। এর ভেতর খাল, পাহাড়, আকাশ, মেঘ, কুয়াশা কী নেই? প্রায় ১২.৫ একর জায়গা নিয়ে রয়েছে ক্যাথেড্রাল জাতীয় স্থান যেখানে উঁচু ছাদ সহ মেঘে ঢাকা অঞ্চল রয়েছে। মেঘের স্তর এতটাই ঘন যে উপরের ছাদ দেখতে পাবেন না। তবে এই জায়গা বেশ দুর্গম তাই অনেক অভিযাত্রী এখানে আসতে পারেননি।

এই কারণেই এই গুহার সম্পূর্ণ দৈর্ঘ্য এখনো পরিমাপ করাই যায়নি। এখানে যে জল রয়েছে তা পুরোটাই নোনতা। মাঝে মাঝে বেশি জল থাকায় সেখান দিয়ে বয়ে যাচ্ছে স্রোত। তাতে আপনি ভেসেও যেতে পারেন। পরিবেশ খুব ঠান্ডা। এখানে থাকলে রীতিমতো শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যাও হতে পারে। এখনো অবধি যা জানা গিয়েছে তাতে গুহাটি লম্বায় ৪২,১৩৮ মিটার এবং সবথেকে বেশি গভীরতা ৪৪১ মিটার।

প্রকৃতির এই অদ্ভুত বিস্ময় এখনো পুরোপুরি ধরা দেয়নি মনুষ্য সমাজের কাছে। ফলে সম্পূর্ণ গুহার ধারণা বা তথ্য কারুর কাছেই নেই।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।