নয়াদিল্লি: দেশের মধ্যে সবচেয়ে ভালোভাবে বাসযোগ্য শহরের তালিকায় প্রথম স্থানে জায়গা করে নিল টেক সিটি হিসেবে পরিচিত বেঙ্গালুরু। কেন্দ্রের প্রকাশিত ‘ইজ অফ লিভিং ইনডেক্স’ এ এই তথ্য সামনে এসেছে। বেঙ্গালুরুর পড়ে পরেই আছে পুণে, আহমেদাবাদ, চেন্নাইয়ের মতো শহরের নামও।
কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগর বিষয়ক মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরীর প্রকাশিত ওই তালিকাই বলছে, এক মিলিয়নেরও কম জনসংখ্যার শহরের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে সিমলা। অর্থাৎ বড় শহরগুলির মধ্যে বাসযোগ্য সবচেয়ে ভালো শহর হল বেঙ্গালুরু। অন্যদিকে ছোট শহরগুলির মধ্যে এই তালিকায় ওপরে নাম সিমলার।
MoS H&UA @HardeepSPuri will announce the results for Ease of Living and Municipal Performance Indices 2020 as part of @SmartCities_HUA today, 12:30 PM onwards.
Watch live on Facebook : https://t.co/jB58YR84OU#TransformingUrbanLandscape pic.twitter.com/jiEx2AVXDQ
— Ministry of Housing and Urban Affairs (@MoHUA_India) March 4, 2021
‘মিউনিসিপ্যাল পারফরম্যান্স ইনডেক্স’ এর নিরিখে এক মিলিয়ন জনসংখ্যার কম এমন কাউন্সিলের মধ্যে নিউ দিল্লি মিউনিসিপাল কাউন্সিল-এর স্থান তালিকার সবার ওপরে। অন্যদিকে এই একই নিরিখে এক মিলিয়ন জনসংখ্যার বেশি এমন ক্ষেত্রে ইন্দোর রয়েছে সবার ওপরে। তিরুপতি, গান্ধীনগর, বিলাসপুর, উদয়পুর, ঝাঁসি, এগুলি সকলকেই ছাপিয়ে গিয়েছে ইন্দোর।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সাল থেকে এই তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে। ২০২০ সালের এই বর্তমান প্রকাশিত তালিকায় দেশের সব শহর যে অংশ নিয়েছিল এমনটা মোটেই না। মাত্র ১১১ টা শহরের ভিত্তিতেই এই তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। অন্যদিকে একটি তথ্য অনুযায়ী অত্যন্ত ছোট থেকে বড় মিলিয়ে দেশে হাজার হাজার শহর রয়েছে।
মূলত ১৫ টি মানের ওপর ভিত্তি করে এই তালিকায় শহরগুলিকে নম্বর দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন, সংস্কৃতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সুরক্ষা , অর্থনীতি, আবাসন, ভূমি, বর্জ্য-জল ব্যবস্থাপনা, পরিবহন এমন নানান মাপকাঠির ওপর এই তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন – ফের তৃণমূলে তারকা যোগ, ঘাসফুল শিবিরে নাম লেখালেন অদিতি মুন্সি
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.