নয়াদিল্লি: তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের বৃহৎ বৃহৎ সংস্থা টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস, ইনফোসিস ,অ্যাকসেনঞ্চার বুধবার ঘোষণা করেছে, তারা তাদের কর্মী এবং তাদের পরিবারেরা যারা করোনা টিকা নেওয়ার যোগ্য বলে  বিবেচিত তাদের টিকা নেওয়ার খরচ বহন করবে।

টিসিএস-এর এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, একেবারে করোনা অতি মহামারীর শুরু থেকেই গোটা বিশ্ব জুড়ে তাদের সংস্থার সঙ্গে যুক্ত মানুষ এবং তাদের পরিবারের চিকিৎসার ব্যাপারে সহায়তা করে আসা হচ্ছে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে। যার মধ্যে রয়েছে গোটা ভারত জুড়ে করোনা পরীক্ষা এবং চিকিৎসা, বিনামূল্যে আইসোলেশন কেন্দ্র তৈরি করা এবং বিনামূল্যে পরীক্ষা শিবির ইত্যাদি।

অন্যদিকে বেঙ্গালুরু ভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা তথা দেশের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা ইনফোসিস জানিয়েছে, কর্মীদের টিকাকরণ-এর ব্যাপারে সহায়তা করবে। ইনফোসিসের চিফ অপারেটিং অফিসার প্রবীণ রাও জানিয়েছেন, ভারত সরকারের গাইডলাইন অনুসারে সংস্থার যেসব কর্মী এবং তাদের পরিবার টিকাকরণের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে তাদের টিকাকরণের ব্যাপারে অংশীদার হবে ইনফোসিস। ইনফোসিসের সে ক্ষেত্রে ‌স্বাস্থ্য এবং কল্যানমূলক কর্মসূচির ফোকাস হল ওইসব কর্মী এবং তাদের নিকট আত্মীয়ের টিকাকরণের খরচ বহন করাটা ‌।

একইরকম ভাবে অ্যাকসেনঞ্চার ভারতে সংস্থার কর্মী ও‌ তাদের উপর নির্ভরশীল ব্যক্তিদের যারা রয়েছেন সংস্থার মেডিকেল বেনিফিট প্রোগ্রামের আওতায় তাদের খরচ বহন করবে। অ্যাকসেনঞ্চার ইন্ডিয়ার চেয়ারপারসন তথা সিনিয়র ম্যানেজিং ডিরেক্টর রেখা এম মেনন জানিয়েছেন, যেহেতু এই অতিমারিতে স্রোতের বিরুদ্ধে এগোন হচ্ছে সেহেতু নিজেদের কর্মীদের স্বাস্থ্য ছাড়া আর কোন বিষয়কে গুরুত্বপূর্ণ বলে ভাবা হচ্ছে না। সেজন্য ভারতে ক্রমাগত নজরদারি চালানো হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের গাইডলাইন অনুসারে টিকাকরণকে উৎসাহিত করা হচ্ছে।

এদিকে ব্যবসায়ী সোহেল শেঠ টুইট করে জানতে চেয়েছিলেন, ভারতের শীর্ষে থাকা ১০০০ সংস্থা তাদের কর্মীদের করোনা টিকাকরনের খরচ বহন করছে কিনা। তার জবাবে মহিন্দ্র গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান আনন্দ মহিন্দ্র টুইট করে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই এই ব্যাপারে অফার করা হয়েছিল, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনুমতি চেয়ে। তাঁর আশা, শীঘ্রই তা মিলবে।ভারতে করোনা টিকাকরনের তৃতীয় পর্যায়ের কাজ শুরু হয়েছে ১ মার্চ থেকে। যার মধ্যে রাখা হয়েছে ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে থাকা ব্যক্তিরা এবং ৪৫-৫৯ বছরের ব্যক্তিরা যাদের কো-মরবিটি রয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।