কলকাতা: বাংলায় (West Bengal)করোনা (COVID-19)প্রকোপ কমলেও সেভাবে কমেনি কন্টেইনমেন্ট জোনের (containment zone)সংখ্যা৷ রাজ্য সরকারের তথ্য তাই বলছে৷

২৯ জানুয়ারি,২০২১ রাজ্য সরকারের (West Bengal)তথ্য অনুযায়ী,বাংলার একটি জেলাতেই কন্টেইনমেন্ট জোনের(containment zone)সংখ্যা ৫৬৩ টি৷ কলকাতাসহ রাজ্যে মোট কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা ১৮৪৬টি৷ যদিও ২৯ জানুয়ারির পর সরকারের দেওয়া কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা আপডেট হয়নি৷

কোন জেলায় কতটি কন্টেইনমেন্ট জোন, রইল তার তালিকা৷ রাজ্যের ২৩ টি জেলার মাত্র একটি জেলায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা শূন্য৷ আবার কোন কোন জেলায় ৫০০ এর বেশি কন্টেইনমেন্ট জোন রয়েছে৷

এক নজরে রাজ্যের কন্টেইনমেন্ট জোন-

* কলকাতায় মাত্র ২ টি কন্টেইনমেন্ট জোন ৷
*হাওড়া ২২ টি ৷
*দক্ষিণ ২৪ পরগনা ৩৩ টি ৷
*উত্তর ২৪ পরগনা ৮ টি ৷
*হুগলী ১৮ টি ৷
*নদিয়া ৪৬ টি ৷
*পূর্ব মেদিনীপুর ২৭ টি ৷
*পশ্চিম মেদিনীপুর ৩৫১ টি৷
*পূর্ব বর্ধমান ৫৬৩ টি৷
*পশ্চিম বর্ধমান শূন্য৷
*মালদা ৪টি ৷
*জলপাইগুড়ি ১৪ টি ৷
*দার্জিলিং মাত্র ৭ টি ৷
*কালিম্পং ১৫ টি ৷
*উত্তর দিনাজপুর ৩৯ টি ৷
*দক্ষিণ দিনাজপুর ১১টি ৷
*মুর্শিদাবাদ ৪৭ টি ৷
*বাঁকুড়া ৪৬ টি ৷
*বীরভূম ১২৭টি ৷
*কোচবিহার ৩৩৫টি ৷
*পুরুলিয়া ৭৮ টি ৷
*আলিপুরদুয়ার ৪৮টি ৷
*ঝাড়গ্রামে মাত্র ১ টি কন্টেইনমেন্ট জোন৷

এদিকে শহর কলকাতায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা মাত্র দু’টি৷ এক সময় কলকাতা পুর এলাকায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা বাড়তে বাড়তে ৩৯ এ পৌঁছে গিয়েছিল৷ অনেক এলাকায় কার্যত ঘরবন্দি ছিলেন শহরবাসী৷ সেখান থেকে ধীরে ধীরে তারা মুক্ত হন৷ কারণ কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা কমতে কমতে মাত্র একটিতে এসেছিল৷ তারপর তা বেড়ে দুটি হয়েছে৷

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজ্য স্বাস্থ্য ভবন (State Health Department) বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী,রাজ্যে ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ২ জনের৷ সোমবার এই সংখ্যাটা ছিল শূন্য৷ মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ হাজার ২৭০ জনের৷

তাছাড়া বাংলায় কমেছে মৃত্যুহার৷ পয়লা মার্চ এর তথ্য অনুযায়ী, বাংলায় মৃত্যু হার ১ দশমিক ৭৮ শতাংশ৷ সোমবারও ছিল ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ৷ যদিও পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীনের সংখ্যাটা কমে মাত্র ৪১৩ জন৷ হোম আইসোলেশনে ২,৮৮০ জন৷ সেফ হোমে একজনও নেই৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।