কলকাতা: টেস্ট বাড়তেই রাজ্যে ফের বাড়ল দৈনিক সংক্রমণ( infection)৷ গত ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে দুই জনের৷ বাড়েনি সুস্থতার হারও৷
বুধবার সন্ধ্যায় রাজ্য স্বাস্থ্য ভবন (State Health Department) বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী,রাজ্যে নতুন করে করোনা আক্রান্তের (COVID-19)সংখ্যা ২২৫ জন৷ মঙ্গলবার ছিল ১৭১ জন৷ সোমবার ১৯৮ জন৷ সব মিলিয়ে বাংলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৫ লক্ষ ৭৫ হাজার ৭১২ জন৷
বাংলায়(West Bengal)গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২৩১ জন৷ মঙ্গলবার ছিল ২০৯ জন৷ সোমবার ২১২ জন৷ তার ফলে রাজ্যে মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫ লক্ষ ৬২ হাজার ১৯৫ জন৷ আর সুস্থতার হার ৯৭.৬৫ শতাংশ৷ যা মঙ্গলবারও একই ছিল৷
রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ২ জনের৷ মঙ্গলবারও সংখ্যাটা একই ছিল৷ গত সোমবার অবশ্য সংখ্যাটা ছিল শূন্য৷ রবিবার ছিল ২ জনে৷ সব মিলিয়ে বাংলায় মোট মৃত্যু হয়েছে ১০ হাজার ২৭২ জনের৷
তবে বাংলায় কমেছে মৃত্যুহার৷ ২ মার্চ এর তথ্য অনুযায়ী, বাংলায় মৃত্যু হার ১ দশমিক ৭৮ শতাংশ৷ সোমবারও ছিল ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ৷ যদিও পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীনের সংখ্যাটা কমে মাত্র ৪০৬ জন৷ হোম আইসোলেশনে ২,৮৪৭ জন৷ সেফ হোমে নেই একজনও৷
একদিনে টেস্ট হয়েছে ২০ হাজার ৩৩০টি৷ মঙ্গলবার ছিল ১৮ হাজার ৯৬৫টি৷ সোমবার ছিল ১৬ হাজার ১৪ টি৷ ফলে মোট করোনা টেস্ট হয়েছে ৮৬ লক্ষের বেশি৷ তথ্য অনুযায়ী ৮৬ লক্ষ ১৮ হাজার ৫৮৭টি৷ ফলে প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় টেস্টের সংখ্যা বেড়ে হল ৯৫,৭৬২ জন৷
অ্যাক্টিভ আক্রান্তের সংখ্যাটা কমে ৩ হাজারের একটু বেশি৷ তথ্য অনুযায়ী,৩ হাজার ২৪৫ জন৷ মঙ্গলবার ছিল ৩ হাজার ২৫৩ জন৷ তুলনামূলক মাত্র ৮ জন কম৷ গত সোমবার ছিল ৩ হাজার ২৯৩ জন৷
এই মুহূর্তে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে রাজ্যে ১০৫ টি ল্যাবরেটরিতে করোনা টেস্ট হচ্ছে৷ আরও ১ টি ল্যাবরেটরি অপেক্ষায় রয়েছে৷
বি: দ্র: – প্রতিদিন সন্ধ্যায় রাজ্য স্বাস্থ্য ভবন থেকে যে বুলেটিন প্রকাশিত হয়,সেখানে আগের দিন সকাল ৯ টা থেকে বুলেটিন প্রকাশিত হওয়ার দিন সকাল ৯ টা পর্যন্ত তথ্য উল্লেখ করা হয়৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.