নয়াদিল্লি: সদ্য শেষ হওয়া ফেব্রুয়ারি মাসে পণ্য পরিষেবা কর বা জিএসটি বাবদ আয় ফের এক লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেল। যা গত বছরের এই মাসের তুলনায় ৭ শতাংশ বেশি।তবে আয় এই মাসে এক লক্ষ কোটি টাকা ছাড়ালেও তার আগের মাস অর্থাৎ জানুয়ারির তুলনায় কম কর আদায় হয়েছে। ডিসেম্বর মাসের তুলনায় বাজারে জানুয়ারি মাসে জিনিসপত্র কেনা কাটা কম হয়েছে বলে অভিমত বাজার বিশেষজ্ঞদের আর তারই প্রভাব পড়েছে এবারের জিএসটি বাবদ আয়ে।

অর্থমন্ত্রক জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে জিএসটি বাবদ আয় হয়েছে ‌১.১৩ লক্ষ কোটি টাকা । কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য এটা অবশ্যই বেশ কিছুটা স্বস্তির কারণ তা হল গত পাঁচ মাস ধরে এই পরোক্ষ কর বাবদ আয় এক লক্ষ কোটি টাকার বেশি রয়েছে। তাছাড়া গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় এবারের সংগ্রহ প্রায় ৭ শতাংশ বেশি। যদিও দেখা গিয়েছে জানুয়ারি মাসে এই বাবদ আয়ের অংকটা ছিল ১.২০ লক্ষ কোটি টাকা যার তুলনায় ফেব্রুয়ারি মাসে আয় কমে গিয়েছে।

তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের যেখানে জানুয়ারি মাস ৩১ দিনের। তবে এই মুহূর্তে অর্থ মন্ত্রকের দুশ্চিন্তার অন্যতম কারণ হল-আইজিএসটি বা সম্মিলিত পণ্য পরিষেবা কর বাবদ আয়ের ৪৮,০০০ কোটি টাকা চলতি মাসে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির মধ্যে ভাগ করে দিতে হবে। সেক্ষেত্রে কেন্দ্রের প্রকৃত আয় মার্চ মাসে কমে যাচ্ছে।  অর্থমন্ত্রকের যুক্তি যেভাবে আমদানি ও দেশের অভ্যন্তরীন বাজারে লেনদেন হচ্ছে তারফলে  যেভাবে আয় বেড়েছে তাতে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর‌ স্পষ্ট ইঙ্গিত মিলেছে।

রাজ্যগুলির জিএসটি থেকে যে লোকসান হচ্ছে তা মেটাতে মেটাতে কেন্দ্র বাজার থেকে ঋণ নিয়ে রাজ্যগুলিকে ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাছাড়া অর্থমন্ত্রক জানাচ্ছে, গত অক্টোবর থেকে চার মাসে জিএসটি ক্ষতিপূরণ বাবদ ১.০৪ লক্ষ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এজন্য সোমবার ৪০,০০০ কোটি টাকা পশ্চিমবঙ্গ সহ ২৩টি রাজ্য এবং তিনটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের জন্য ছাড়া হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।