মুম্বই: ডা. জগ ও কায়রা আবারও একসঙ্গে হচ্ছেন। তবে অন স্ক্রিনে বা অভিনয়ে নয়। তাঁরা দুজন একটাই ফিল্মের জন্য একসঙ্গে হচ্ছেন। বলিউডের কিং অব রোম্যান্স অর্থাৎ শাহরুখ খানকে শেষ দর্শক পর্দায় পেয়েছেন ‘জিরো’ ছবিতে। ছবিটি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়লেও শাহরুখ খানের অভিনয় ছিল প্রশংসনীয়। এবার শাহরুখ খানের প্রযোজনা সংস্থা রেড চিলিজ এন্টারটেনমেন্টের সঙ্গে ছবি প্রযোজনা করছেন আলিয়া ভাট। অভিনেত্রী আলিয়া ভাট মার্চ মাসে তাঁর প্রযোজনা সংস্থা ‘ইটার্নাল সানসাইন প্রোডাকশন’ চালু করেছিলেন।
বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খান সোমবার তাঁর পরবর্তী ছবির উদ্যোগের কথা ঘোষণা করেছেন। যেহেতু,’পাঠান’ অনেকদিন আগে থেকেই চর্চায় ছিল তাই স্বাভাবিক ভাবেই ধারণা ছিল “পাঠান” নিয়েই থাকবে পরের ঘোষণা। তবে সবাইকে চমকে দিয়ে কিং খান ঘোষণা করলেন, ‘ডার্লিংস’ ছবির। ছবিটির মুখ্য ভূমিকায় আলিয়া ভাট এবং শেফালি শাহ। এছাড়া রয়েছেন রোশান ম্যাথিউ ও গৌরব বর্মা। ছবিটির পরিচালনা করছেন নবাগতা জসমিত কে রেন।
এই ছবি আদতে ডার্ক কমেডি। মা ও তাঁর একমাত্র কন্যার জীবনের ওপর আবর্তিত এক অভিনব কাহিনী বলবে এই ছবি। মুম্বইয়ে হবে শুটিং। রক্ষণশীল নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের পটভূমিতে দাঁড়িয়ে এক মা ও তাঁর মেয়ের জীবন সংগ্রাম, শহরের বুকে নিজেদের স্থান পাওয়ার লড়াই দেখানো হবে সিনেমাজুড়ে। নানা অদ্ভুত, না চাওয়া পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে কীভাবে বেঁচে থাকার সাহস ও বেঁচে থাকায় ভালোবাসা পাওয়া যায় তাই খুঁজবে ‘ডার্লিংস’। শাহরুখ খান তাঁর সোশ্যাল সাইটে ছবির কথা জানিয়ে লিখেছেন, “ডার্লিংস, জীবন হল কঠিন। তাই তোমরা…… তাই দুজনও।”
ছবির ঘোষণায় যে ভিডিওটি ব্যবহার হয়েছে তা শুরুই হয়েছে, বিধিবদ্ধ সতর্কতা দিয়ে। ‘মহিলাদের অসম্মান, স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক’.এই বার্তা দিয়ে শুরু হচ্ছে ছবি।
আলিয়া ভাট চলচ্চিত্রটির প্রযোজনা নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, “এই ছবি আমার কাছে খুব স্পেশাল। ‘ইটার্নাল সানসাইন প্রোডাকশন’-এর ব্যানারে আমার প্রথম ছবি। তাও আমার প্রিয় শাহরুখ খান এবং রেড চিলিজের সহযোগিতায়।”
প্রচুর রসিকতা এবং ডার্ক কমেডি এর ডোজ সহ একটি শক্তিশালী গল্প হয়ে পর্দায় আসতে চলেছে ‘ডার্লিংস’।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.