পছন্দের বাড়ি মনের মতো করে সাজাতে কে- না পছন্দ করে? এক কামরার ফ্লাট হোক বা নিজের বাড়ি। মন পসন্দ ঘর সাজাতে সকলেই পছন্দ করেন। সময়ের অভাবে অনেক সময় সবটা না হয়ে উঠলেও একঘেয়েমী জীবনে মানসিক অবসাদ ভুলিয়ে শান্তি দেয় নিজের ঘরই।

তবে রোজ একঘেয়ে দেওয়াল, বেডরুম বা ডাইনিংরুম দেখে কী আপনি ক্লান্ত? আর সত্যিই যদি ক্লান্ত হয়ে থাকেন তাহলে এই একঘেয়েমি ভাব কাটাতে বদলে ফেলুন দেওয়ালের নকশা। তার জন্য অবশ্য আপনাকে দেওয়াল সরাতে হবে না। বরং অল্প খরচে আত্মীয় পরিজনদের কাছে নিজের ঘর বাড়িকে মোহময়ী করে তুলতে একটু অন্যরকম কিছু ট্রাই করুন। ঠিক কী ট্রাই করলে ঘরকে আরও আকর্ষনীয় করে তোলা যায় বুঝতে পারছেন না? তাহলে অবশ্যই একটু ওয়াল স্টিকার লাগিয়ে দেখতে পারেন। পকেট ফ্রেন্ডলি এই স্টিকার ঘরের যে কোনও দেওয়ালে লাগালে বদলে যাবে আপনার বাড়ির শোভা। একঘেয়েমি কাটিয়ে পছন্দের স্টিকারের দিকে এক পলক তাকিয়ে ভাসতে পারেন অলীক জগতেও। বদলে যাবে ঘরের নকশাও।

কারণ, নামী দামি ব্রান্ডের রঙ ব্যবহার করে ঘরের ভিতর কারুকাজ করা সবার পক্ষে সব সময় সম্ভব হয়ে ওঠে না। তা বলে কী শখ থাকতে পারে না? অবশ্যই পারে৷ আর শখ পূরণের ক্ষেত্রে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাতে চাইলে আজই কিনে ফেলুন নানা ধরনের মন পসন্দ ওয়াল স্টিকার। এগুলি যেমন স্টাইলিশ তেমনই সুন্দরও। খবইু কম খরচে আপনি চাইলেই এই ওয়াল স্টিকার ব্যবহার করে নিজের ঘরের ডেকরেশন বদলে ফেলতে পারেন।

তবে ওয়াল স্টিকার কেনার আগে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখবেন সেগুলি হল….

1. ওয়াল স্টিকার কিনুন আপনার ঘরের দেওয়ালের রঙের সঙ্গে মানানসই।

2. আপনি যদি প্রকৃতি প্রেমিক হন তাহলে অবশ্যই গাছের অথবা পাখিদের ছবি রয়েছে এমন স্টিকার কিনতে পারেন।

3. আর এক্ষেত্রে আপনি অনলাইন ই-কমার্স সাইট থেকেও নানা ধরনের মনের মত স্টিকার কিনতে পারেন।

4. আপনার বাজেটের মধ্যেই নানা রকমের স্টিকারের সম্ভার দেখতে পাবেন অনলাইন শপিং প্ল্যাটফর্মে।

5. এই স্টিকার গুলি যেমন সহজেই তোলা যায়, পরিস্কার করা যায় তেমনই ঘরের রঙের কোনও সমস্যা করে না।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

জীবে প্রেম কি আদৌ থাকছে? কথা বলবেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ অর্ক সরকার I।